বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি
দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তর্গত বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। শাখা-প্রশাখাসহ প্রায় ৩১০ টি নদ-নদী বিপুল জলরাশি নিয়ে ২৪,১৪০ কিলোমিটার জায়গা দখল করে দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। আপনি কি জানেন এর মধ্যে বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি? চলুন জেনে নেয়া যাক
ভূমিকাঃ
মেঘনা নদী হল বাংলাদেশের দীর্ঘতম ও বৃহত্তম নদী। তার মধ্যে মেঘনা বাংলাদেশের গভীর ও প্রশস্ততম নদী এবং অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান নদী। মেঘনা ছাড়াও আরো অনেকগুলো প্রধান প্রধান নদী রয়েছে যেমন-পর্দা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, তিস্তা ইত্যাদি।
বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের দেশের নদীগুলো সম্পর্কে প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ধারণা থাকা উচিত। এরই পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নে এসব প্রধান প্রধান নদী গুলোর উৎপত্তিস্থল দৈর্ঘ্য প্রস্থ উপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক
মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩৪০০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি পেচানো সাপের মত।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটি
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী অর্থাৎ সবচেয়ে বড় নদী হচ্ছে মেঘনা।
মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
মেঘনা নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩৪০০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি পেচানো সাপের মত।
মেঘনা নদীটির দৈর্ঘ্য ৩৩০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৩৪০০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি পেচানো সাপের মত।
আরো পড়ুনঃ পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
মেঘনা নদীর অবস্থান কোথায়
দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তর্গত বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। শাখা-প্রশাখাসহ প্রায় ৩১০ টি নদ-নদী বিপুল জলরাশি নিয়ে ২৪,১৪০ কিলোমিটার জায়গা দখল করে দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তার মধ্যে মেঘনা বাংলাদেশের গভীর ও প্রশস্ততম নদী এবং অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান নদী।মেঘনা নদী বা মেঘনা আপার নদী বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, মুন্সীগঞ্জ, চাঁদপুর এবং লক্ষ্মীপুর জেলার একটি নদী।
মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল
ভারতের মনিপুর রাজ্যের নাগা মনিপুর পাহাড়ের পাদদেশে মেঘনা নদীর উৎপত্তি। উৎপত্তি স্থলে এর নাম বরাক। বরাক নদীটি বাংলাদেশের অদূরে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে সিলেট জেলার জকিগঞ্জ থানার ভিতর দিয়ে পৃথকভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করে কালনী হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করে।আরো পড়ুনঃ যমুনা সেতু দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
এরপর চাঁদপুরে পদ্মার সাথে মিলিত হয়ে আনুমানিক ৯০ মাইল দক্ষিণে চারটি মোহনা পথে মেঘনা বঙ্গোপসাগর এ মিলেছে। এগুলোর স্থানীয় নাম তেঁতুলিয়া, শাহবাজপুর, সন্দ্বীপ ও হাতিয়া । বাংলাদেশের সবচেয়ে গভীরতম এবং দীর্ঘতম নদীও মেঘনা। মনু, খোয়াই মেঘনার প্রধান শাখা নদী এবং গোমতী, তিতাস, ডাকাতিয়া মেঘনার উপনদী।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ কোনটি
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদ হচ্ছে ব্রহ্মপুত্র নদ।বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম নদী কোনটি
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম নদী হচ্ছে গোবরা।বাংলাদেশের নদী পথের দৈর্ঘ্য কত
বাংলাদেশের নদী পথের দৈর্ঘ্য ২৪,১৪০ কিমি প্রায়।ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য কত
ব্রহ্মপুত্র নদের দৈর্ঘ্য হল ২,৮৫০ কিলোমিটার (১,৭৭০ মাইল) এবং এর অববাহিকা ৬,৫১,৩৩৪ বর্গকিলোমিটার (২,৫১,৫০০ বর্গমাইল)।ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থল কোথায়
ব্রহ্মপুত্র নদী বা ব্রহ্মপুত্র নদ এশিয়া মহাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ নদী। সংস্কৃত ভাষায় ব্রহ্মপুত্রের অর্থ হচ্ছে "ব্রহ্মার পুত্র। ব্রহ্মপুত্রের উৎপত্তি হিমালয় পর্বতমালার কৈলাস শৃঙ্গের নিকট জিমা ইয়ংজং হিমবাহে, যা তিব্বতের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। সাং পো নামে তিব্বতে পুর্বদিকে প্রবাহিত হয়ে এটি অরুণাচল প্রদেশে ভারতে প্রবেশ করে যখন এর নাম হয়ে যায় সিয়ং।তারপর আসামের উপর দিয়ে দিহং নামে বয়ে যাবার সময় এতে দিবং এবং লোহিত নামে আরো দুটি বড় নদী যোগ দেয় এবং তখন সমতলে এসে চওড়া হয়ে এর নাম হয় ব্রহ্মপুত্র। তারপর এটি ময়মনসিংহ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মেশে।
পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
পদ্মা বাংলাদেশের প্রধান নদী।এই নদী পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম খরস্রোত নদী। হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। বাংলাদেশে নদীটির দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১০ কিলোমিটার।পদ্মা বাংলাদেশের একটি প্রধান নদী।আরো পড়ুনঃ তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
এটি হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের ২য় দীর্ঘতম নদী। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। পদ্মার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,৫৭১ ফুট (৪৭৯ মিটার) এবং গড় গভীরতা ৯৬৮ফুট (২৯৫ মিটার)। বাংলাদেশে নদীটির দৈর্ঘ্য ১২০ কিলোমিটার[১], গড় প্রস্থ ১০ কিলোমিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক পদ্মা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী।পদ্মার ভাঙ্গনে প্রতিবছর প্রয়া ৪০ হাজার মানুষ বাস্তু হারা হয়ে পরে, পদ্দায় বিলিন হওয়া জমির পরিমান প্রায় ৬৫০০ বর্গ কিলোমিটার। পদ্মা নদী বাংলাদেশ যেমন ধ্বংস ডেকে আনে তেমনি পদ্মায় জীবন জীবিকা নির্বাহ করে প্রায় ৭৮ লক্ষ মানুষ।
পদ্মা নদীর উতপত্তিস্থল কোথায়
হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন গঙ্গা নদীর প্রধান শাখা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় (মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) বাংলাদেশে প্রবেশ করে, এখান থেকে নদীটি পদ্মা নাম ধারণ করেছে। গঙ্গার অন্য শাখাটি ভাগীরথী নামে ভারতে হুগলীর দিকে প্রবাহিত হয়।উৎপত্তিস্থল হতে ২২০০ কিলোমিটার দূরে গোয়ালন্দে যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে মিলিত প্রবাহ পদ্মা নামে আরো পূর্ব দিকে চাঁদপুর জেলায় মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। সবশেষে পদ্মা-মেঘনার মিলিত প্রবাহ মেঘনা নাম ধারণ করে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের সাথে মিলিত হয়।
পদ্মা নদীর শাখা নদীগুলোর নাম কি
পদ্মার প্রধান উপনদী মহানন্দা এবং পুনর্ভবা । মহানন্দা উপনদীটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা এবং পুনর্ভবা বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পদ্মার বিভিন্ন শাখানদীর মধ্যে গড়াই, বড়াল আড়িয়াল খাঁ, কুমার, মাথাভাঙ্গা, ভৈরব ইত্যাদি অন্যতম। আবার পদ্মার বিভিন্ন প্রশাখা নদীসমূহ হলো- মধুমতী, পশুর, কপোতাক্ষ ইত্যাদি।এই নদীগুলো কুষ্টিয়া,রাজবাড়ী,যশোর, ঝিনাইদহ, নড়াইল, মাগুরা, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর বরিশাল, পটুয়াখালি ইত্যাদি জেলার উপর দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।
সাহিত্যে পদ্মা নদী
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর বিখ্যাত উপন্যাস পদ্মা নদীর মাঝি এই নদীর তীরের মানুষের জীবনকে কেন্দ্র করেই লেখা। পদ্মার নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নানাভাবে প্রভাবিত করেছে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে।তাঁর বিখ্যাত কিছু গানে পদ্মার হারানো ঐতিহ্য ও সৌন্দর্য্য ফুটে উঠেছে। প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক আবু ইসহাক রচিত "পদ্মার পলিদ্বীপ" উপন্যাসটির উপজীব্য পদ্মার পাড়ের সাধারন মানুষের জীবনযাত্রা।
যমুনা নদীর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
যমুনা নদীর দৈর্ঘ্য ৫০ কিলোমিটার বা ৩০ মাইল। আবার উৎপত্তিস্থল হতে এর দৈর্ঘ্য .২৪৪ কিলোমিটার। নদীটির প্রশস্ততা ৩ কিলোমিটার থেকে ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত, তবে এর গড় প্রশস্থতা প্রায় ১০ কিলোমিটার। বরযাত্রীতে যমুনার প্রশস্ততা কোন স্থানেই ৫কিলোমিটারের কম হয় না।যমুনা নদীর ইতিহাস
যমুনা একটি নদী নয় বরং এক বছর নদীর সমাহার। ১৭৮৭ সালের আগে যমুনার বুকে কোনো নদী ছিল না। জোনাই খাল নামে একটি ছোট্ট ছোট ধারা ছিল। খালটিকেই কোন কোন এলাকায় যমুনা বলে ডাকা হতো বলে কতিপয় ঐতিহাসিকদের দাবি। ১৭৬২ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র নদের মূল স্রোত বিবর্তিত হয়ে এই খালটির ভেতর দিয়ে প্রবেশ করে নাম হয় যমুনা।১৭৮৭ সালে আরেকটি বড় বোন নাই তিস্তা নদীর একটি বড় স্রোত যমুনায় যোগ দেয়। ফলে তিস্ত, ব্রহ্মপুত্র জোনাইখাল সবগুলোর স্রোত মিলে বিশাল নদী হিসেবে যমুনার আবির্ভাব ঘটে। এর পূর্ব নাম জোনাই খাল, যমুনা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি নদীর একটি হলেও পূর্বে মূলত এটি একটি খাল ছিল।
১৭৮৭ সালের এর বন্যায় ব্রহ্মপুত্র নতুন খাতে প্রবাহিত হয়ে এই নদীর সৃষ্টি হয়েছে। এটি ব্রহ্মপুত্র নদীর প্রধান শাখা যা গোয়ালন্দের কাছে পদ্মা নদীর সাথে মিশেছে। বাংলাদেশের নদী গুলোর মধ্যে চরের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি এই যমুনায়। কারন বাংলাদেশে অবস্থিত যমুনা প্রবাহ পথের অধিকাংশ স্থানে অসংখ্য চর গড়ে উঠেছে।
নদীটির বিভিন্ন অংশে ভাংগনের ফলে কোন কোন স্থানে এর প্রস্থ ৫কিলোমিটার আবার কোন স্থানে প্রস্থ মাত্র ৫০০মিটার।
যমুনার উপনদী সমূহ
যমুনার প্রধান উপনদী গুলো হলো তিস্তা, ধরলা, করোতোয়া, আত্রাই, সুবর্ণশ্রী। করোতোয়া যমুনার দীর্ঘতম এবং বৃহত্তম উপনদী।তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার
এই নদীটির মোট দৈর্ঘ্য ৩৫০কিলোমিটার যার ১৫০কিলোমিটার বাংলাদেশে প্রবাহিত হয়েছে।নদীটির বিভিন্ন অংশে ভাংগনের ফলে কোন কোন স্থানে এর প্রস্থ ৫কিলোমিটার আবার কোন স্থানে প্রস্থ মাত্র ৫০০মিটার।
তিস্তা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায়
তিস্তা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এই নদীর উৎপত্তি সিকিমের হিমালয় পর্বত হতে। এটি ভারতের সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত একটি নদী। তিস্তা সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি বিভাগের প্রধান নদী। একে সিকিম ও উত্তরবঙ্গের জীবনরেখাও বলা হয়।সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার পর বাংলাদেশে প্রবেশ করে তিস্তা ব্রহ্মপুত্র নদের সঙ্গে মিলিত হয়েছে।
প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে দেশের বিভিন্ন নদ নদী সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমাদের যেহেতু নদীমাতৃক দেশ তাই এদেশে ছোট বড় অসংখ্য নদী আছে। আয় নদী গুলো আমাদের দেশের প্রাকৃতিক সম্পদেরই একটা অংশ। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত আমাদের প্রাকৃতিক সম্পর্কে যত্ন করা।
আশা করি পোস্টটি পড়ে বাংলাদেশের নদ নদী সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছেন। এ ধরনের প্রশ্ন অনেক সময় চাকরি কিংবা বিসিএস থাকে। যদি পোস্টটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এটি আপনার বন্ধুবান্ধব পরিচিতজন কিংবা সহপাঠীকে শেয়ার করতে পারেন যাতে করে তারাও বাংলাদেশের নদ-নদী সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে।
এবং এই পোস্ট সম্পর্কে কোন মতামত প্রশ্ন কিংবা পরামর্শ থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে তা জানিয়ে যাবেন। যাতে করে আপনার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। আর এ ধরনের জ্ঞানমূলক তথ্য কিংবা, বিজ্ঞান চিন্তা ধারা, বিভিন্ন রোগ সম্পর্কে সচেতনতা ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।
পরিশেষে পোস্টটি সম্পূর্ণ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।
বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url