রাজশাহী বিভাগের জেলা সমুহ
বাংলাদেশের অন্যতম একটি বিভাগ হচ্ছে রাজশাহী বিভাগ। দেশের নাগরিক হিসেবে রাজশাহী বিভাগসহ দেশের প্রত্যেকটি বিভাগের সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত। চলুন জেনে নেয়া যাক রাজশাহী বিভাগে কয়টি জেলা ও উপজেলা রয়েছে।
ভুমিকাঃ
রাজশাহী বিভাগ ৬৭টি উপজেলা, ৫৯টি পৌরসভার এবং ৫৬৪টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। রাজশাহী, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া এবং পাবনা রাজশাহী বিভাগের চারটি প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র এবং বড় শহর। নাটোর, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, জয়পুরহাট প্রধান কৃষি এলাকা। রাজশাহী হল এ বিভাগের রাজধানী।রাজশাহী জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমন্তবর্তী একটি জেলা। এই জেলাটি রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত। অবস্থানগত কারণে এটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ শ্রেণীভুক্ত জেলা।
রাজশাহী জেলা বাংলাদেশের পুরাতন জেলা গুলোর অন্যতম একটি জেলা। রাজশাহীকে নানা নামে ডাকা হয়, সবুজ নগরী, শিক্ষা নগরী, শান্তির নগরী, সিল্ক সিটি বা রেশম নগরী ।রাজশাহী বিভাগে কয়টি জেলা আছে
পবা, চারঘাট, বাঘা, পুঠিয়া, তানোর, মোহনপুর, দুর্গাপুর, বাঘমারা, গোদাগাড়ী
এ জেলায় ২২১ টি মাদ্রাসা, ৭৪ টি মহাবিদ্যালয়, ৪০৯ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৯৮০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। দেশের একমাত্র পুলিশ একাডেমী ও পোস্টাল একাডেমী রাজশাহী জেলাতে অবস্থিত।
রাজশাহী বিভাগের কয়টি জেলা
রাজশাহী বিভাগের আটটি জেলা রয়েছে। জেলা গুলো হলোঃ
- রাজশাহী জেলা,
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা,
- নওগাঁ জেলা,
- পাবনা জেলা,
- সিরাজগঞ্জ জেলা,
- বগুড়া জেলা,
- জয়পুরহাট জেলা এবং
- নাটোর জেলা।
রাজশাহী বিভাগে কয়টি উপজেলা আছে
রাজশাহী বিভাগে ৬৭ টি উপজেলা আছে। উপজেলা গুলোর নাম হলোঃরাজশাহী জেলায় কয়টি উপজেলা আছে-
রাজশাহী জেলায় ৯ টি উপজেলা আছে।উপজেলার নামগুলো হলোপবা, চারঘাট, বাঘা, পুঠিয়া, তানোর, মোহনপুর, দুর্গাপুর, বাঘমারা, গোদাগাড়ী
নাটোর জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
নাটোর জেলায় ৭টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলা গুলোর নাম হলোঃ- নাটোর সদর,
- লালপুর,
- বাগাতিপাড়া,
- বড়াইগ্রাম,
- গুরুদাসপুর,
- নলডাঙ্গা এবং
- সিংড়া।
নওগাঁ জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
নওগাঁ জেলায় ১১ টি উপজেলা আছে। উপজেলা গুলোর নাম হলোঃ- নওগাঁ সদর,
- আত্রাই,
- রাণীনগর,
- পত্নীতলা,
- সাপাহার,
- পোরশা,
- মান্দা,
- মহাদেবপুর,
- ধামইরহাট,
- বদলগাছী এবং
- নিয়ামতপুর।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় পাঁচটি উপজেলা রয়েছে। উপজেলা সমূহের নাম গুলো হলঃ- চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর,
- শিবগঞ্জ,
- ভোলাহাট,
- গোমস্তাপুর এবং
- নাচোল,
বগুড়া জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
বগুড়া জেলায় ১২টি উপজেলা রয়েছে।উপজেলাগুলোর নাম হলঃ- বগুড়া সদর,
- শাজাহানপুর,
- শেরপুর, ধুনট,
- সারিয়া্কান্দি,
- গাবতলী,
- সোনাতলা,
- শিবগঞ্জ,
- দুপচাঁচিয়া,
- কাহালু,
- আদমদিঘী এবং নন্দীগ্রাম।
জয়পুরহাট জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
জয়পুরহাট জেলায় ৫উপজেলা রয়েছে। উপজেলা গুলোর নাম হল- জয়পুরহাট সদর,
- পাঁচবিবি,
- আক্কেলপুর,
- ক্ষেতলাল এবং
- কালাই।
পাবনা জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
পাবনা জেলার ৯ উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলোর নাম হলঃ- পাবনা সদর,
- সাথিয়া,
- সুজানগর,
- বেড়া ,
- ঈশ্বরদী ,
- ভাঙ্গুড়া ,
- ফরিদপুর ,
- চাটমোহর এবং
- আটঘড়িয়া।
সিরাজগঞ্জ জেলায় কয়টি উপজেলা আছে
সিরাজগঞ্জের জেলা ৯টি উপজেলায় বিভক্ত।উপজেলা সমূহের নাম গুলো হল- সিরাজগঞ্জ সদর,
- রায়গঞ্জ ,
- কাজীপুর ,
- তাড়াশ,
- শাহজাদপুর ,
- উল্লাপাড়া ,
- কামারখন্দ ,
- বেলকুচি এবং
- চৌহালী।
রাজশাহীর আয়তন ও জনসংখ্যা কত
রাজশাহী জেলার উত্তরে নওগাঁ জেলা, দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, কুষ্টিয়া জেলা ও পদ্মা নদী, পূর্বে নাটোর জেলা, পশ্চিমে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা। দেশের প্রধানতম নদী পদ্মা এই জেলার সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এই জেলার মোট আয়তন ২৪০৭.০১ বর্গকিলোমিটার। রাজশাহী জেলার মোট জনসংখ্যা ২৫ লক্ষ ৯৫ হাজার ১৯৭জন।রাজশাহী নামকরণের ইতিহাস
রাজশাহী বিভাগের নামকরণ নিয়ে নানা রকম মত পার্থক্য রয়েছে। নিম্নে রাজশাহী নামকরণের ইতিহাস সম্পর্কে কিছু ধারণা দেওয়া হলো।রাজশাহী শহরের প্রাচীন নামটি ছিল মহাকাল গড়। পরে রূপান্তরিত হয়ে দাঁড়ায় রামপুর-বোয়ালিয়ায়। পঞ্চদশ শতকে ভাতুরিয়া দিনাজপুরের জমিদার রাজা কংস বা গনেশ এ অঞ্চলের অধিপতি ছিলেন।তিনি রাজা শাহ নামে পরিচিতি ছিলেন। মনে করা হয় ‘রাজা’ আর ‘শাহ’ মিলে রাজশাহী নামকরণ হয়েছে। তবে এ নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
এছাড়াও ঐতিহাসিক অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়র মতে রাজশাহী রাণী ভবানীর দেয়া নাম। অবশ্য মিঃ গ্রান্ট লিখেছেন যে, রাণী ভবানীর জমিদারীকেই রাজশাহী বলা হতো এবং এই চাকলার বন্দোবস্ত্রের কালে রাজশাহী নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।
পদ্মার উত্তরাঞ্চল বিস্তীর্ন এলাকা নিয়ে পাবনা পেরিয়ে ঢাকা পর্যন্ত এমনকি নদীয়া, যশোর, বর্ধমান, বীরভূম নিয়ে এই এলাকা রাজশাহী চাকলা নামে অভিহিত হয়। অনুমান করা হয় ‘রামপুর’ এবং ‘বোয়ালিয়া’ নামক দু’টি গ্রামের সমন্বয়ে রাজশাহী শহর গ’ড়ে উঠেছিল।
প্রাথমিক পর্যায়ে ‘রামপুর-বোয়ালিয়া’ নামে অভিহিত হলেও পরবর্তীতে রাজশাহী নামটিই সর্ব সাধারণের নিকট সমধিক পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে আমরা যে রাজশাহী শহরের সঙ্গে পরিচিত, তার আরম্ভ ১৮২৫ সাল থেকে। রামপুর-বোয়ালিয়া শহরের নামকরণ রাজশাহী কী করে হলো তা নিয়ে বহু মতামত রয়েছে।
রাজাশাহী শব্দটি বিশ্লেষণ করলে দুটি ভিন্ন ভাষার একই অর্থবোধক দুটি শব্দের সংযোজন পরিলতি হয়। সংস্কৃত ‘রাজ’ ও ফারসি ‘শাহ’ এর বিশেষণ ‘শাহী’ শব্দযোগে ‘রাজশাহী’ শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ একই অর্থাৎ রাজা বা রাজা-রাজকীয় বা বা বাদশাহ বা বাদশাহী। তবে বাংলা ভাষায় আমরা একই অর্থের অনেক শব্দ দু-বার উচ্চারণ করে থাকি।
যেমন– শাক-সবজি, চালাক-চতুর, ভুল-ভ্রান্তি, ভুল-ত্রটি, চাষাবাদ, জমি-জিরাত, ধার-দেনা, শিক্ষা-দীক্ষা, দীন-দুঃখী, ঘষা-মাজা, মান-সম্মান, দান-খয়রাত, পাহাড়-পর্বত, পাকা-পোক্ত, বিপদ-আপদ ইত্যাদি। ঠিক তেমনি করে অদ্ভূত ধরনের এই রাজশাহী শব্দের উদ্ভবও যে এভাবে ঘটে থাকতে পারে তা মোটেই উড়িয়ে দেয়া যায় না।
এই নামকরণ নিয়ে অনেক কল্পকাহিনীও রয়েছে। সাধারণভাবে বলা হয় এই জেলায় বহু রাজা-জমিদারের বসবাস, এজন্য এ জেলার নাম হয়েছে রাজশাহী। কেউ বলেন রাজা গণেশের সময় (১৪১৪-১৪১৮) রাজশাহী নামের উদ্ভব। ১৯৮৪ সালে রাজশাহীর ৪টি মহকুমাকে নিয়ে রাজশাহী, নওগাঁ, নাটোর এবং নবাবগঞ্জ- এই চারটি স্বতন্ত্র জেলায় উন্নীত করা হয়।
রাজশাহীর আদি নাম কি?
রাজশাহী ছিল প্রাচীন বাংলার পুন্ডু সাম্রাজের অংশ। বিখ্যাত সেন বংশের রাজা বিজয় সেনের সময়ের রাজধানী বর্তমান রাজশাহী শহর থেকে মাত্র ৯ কি.মি. দূরে অবস্থিত ছিল। মধ্যযুগে বর্তমান রাজশাহী পরিচিত ছিল রামপুর বোয়ালিয়া নামে। এর সূত্র ধরে এখনও রাজশাহী শহরের একটি থানার নাম বোয়ালিয়া।রাজশাহীকে শিক্ষানগরী কেন বলা হয়
শিক্ষানগরী হিসেবে রাজশাহীর ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। এখানে দেশের প্রায় সব ধরণের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেমন- বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, ক্যাডেট কলেজ, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঐতিহ্যবাহী রাজশাহী কলেজ, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, শারীরিক শিক্ষা কলেজ,পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, সার্ভে ইন্সটিটিউট, পিটিআই, নার্সিং ইন্সটিটিউট, ভোকেশনাল টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, পুলিশ একাডেমী, পোস্টাল একাডেমী, রেশম গবেষণা কেন্দ্র, আঞ্চলিক লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হোমিওপ্যাথি কলেজ, ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি।
এ জেলায় ২২১ টি মাদ্রাসা, ৭৪ টি মহাবিদ্যালয়, ৪০৯ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৯৮০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। দেশের একমাত্র পুলিশ একাডেমী ও পোস্টাল একাডেমী রাজশাহী জেলাতে অবস্থিত।
রাজশাহীর বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব
রাণী ভবানী, শহীদ এ.এইচ.এম. কামারুজ্জামান, কুমার শরৎ কুমার রায়, অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়, স্যার যদুনাথ সরকার, মাদার বখ্শ, হাজী লাল মোহাম্মদ সরদার, রমাপ্রসাদ চন্দ, কবি শুকুর মাহমুদ, প্রমথনাথ রায়, এমাদউদ্দীন আহমদ, আশরাফ আলী খান চৌধুরী, ও কাজী আবদুল মজিদসহ আরও অসংখ্য গুণগ্রাহী মানুষ।রাজশাহীতে কয়টি নদী আছে
রাজশাহী জেলায় অনেক উল্লেখযোগ্য নদী আছে, তবে জেলার প্রধান নদী পাদ্মা। এছাড়া মাথাভাঙা, পুনর্ভবা, বারনই নদী, রাণী নদী, কম্পো নদী প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।রাজশাহীর দর্শনীয় স্থান
- হজরত শাহ মখদুম রূপোষের (রহ.) দরগা
- পুঠিয়া রাজবাড়ি
- পুঠিয়া বড় আহ্নিক মন্দির
- পুঠিয়া বড় শিবমন্দির
- পুঠিয়া দোলমন্দির
- পুঠিয়া গোবিন্দ মন্দির
- বাঘা মসজিদ
- দুই গম্বুজবিশিষ্ট কিসমত মাড়িয়া মসজিদ
- এক গম্বুজবিশিষ্ট রুইপাড়া (দুর্গাপুর) জামে মসজিদ
- বাগধানী মসজিদ (পবা)
- তিন গম্বুজবিশিষ্ট ভাগনা (তানোর) জামে মসজিদ
- হজরত শাহ্ সুলতান (র.)-এর মাজার
- দেওপাড়া প্রশস্তি
- বড়কুঠি (অষ্টাদশ শতাব্দী)
- তালোন্দ শিব মন্দির
- রাজশাহী বড়কুঠি
- বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর
- রাজশাহী কলেজ
- বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমী
রাজশাহীর কিসের জন্য বিখ্যাত
আম উৎপাদনে বাংলাদেশ অষ্টম থেকে সপ্তম স্থানে উঠে এসেছে। গত বছরে দেশে প্রায় ১৫ লাখ টন আম উৎপাদিত হয়েছে। আর্থিক মূল্যে যার পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। যার বড় একটা অংশ যোগান দিয়েছে রাজশাহী জেলা। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এবার বিশ্ব বাজারে অবস্থান করে নিয়েছে রাজশাহীর আম।শুধু আম নয়, রাজশাহী অঞ্চল বিখ্যাত রেশম বা সিল্কের জন্যও।একাধিক ঐতিহ্যবাহী কলেজ রয়েছে এ জেলায় যেমন (রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ, রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ, রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজ), কারিগরী মহাবিদ্যালয়, ক্যাডেট কলেজ,একাধিক ঐতিহ্যবাহী
কলেজ রয়েছে এ জেলায় যেমন (রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ, রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ, রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজ), কারিগরী মহাবিদ্যালয়, ক্যাডেট কলেজ।
রাজশাহী বিভাগে কয়টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে
বাংলাদেশে ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে যার অধিকাংশই উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে। স্ব-শাসিত সংস্থা হিসাবে পরিচালিত এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সরকার দ্বারা অর্থায়ন করা হয়। রাজশাহী বিভাগে চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। ২০২০ সালে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জরি কমিশন শিক্ষার্থীদের তালিকাভুক্তির জন্য ক্লাস্টার পদ্ধতি চালু করেছে।এই ব্যবস্থা অনুযায়ী বাংলাদেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঁচটি ক্লাস্টারে সাজাতে হবে। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি; একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য, একটি ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য, একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য এবং শেষটি সাধারণ স্টাডিজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলির জন্য। নিম্নলিখিত বিশ্ববিদ্যালয়ের লিঙ্কঃ
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: (RU) http://www.ru.ac.bd/
- রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়:(RUET) https://www.ruet.ac.bd/
- রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ:(RUB) http://www.rub.ac.bd/
- পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়(PUST): https://www.pust.ac.bd/
লেখকের মন্তব্যঃ
প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে রাজশাহী বিভাগ সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। রাজশাহী বিভাগে কতগুলো জেলা ও উপজেলা রয়েছে সেগুলো উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। সেই সাথে বিভাগের বিখ্যাত জায়গা, ঐতিহাসিক খাবার এবং রাজশাহী বিভাগের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি।
আশা করি এই তথ্যগুলো রাজশাহী বিভাগ সম্পর্কে আপনার জ্ঞানভাণ্ডার কে সমৃদ্ধ করবে এবং সেই সাথে আপনি রাজশাহী বিভাগ সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন, ধারনা লাভ করতে পারবেন। যদি আর্টিকেলটি পরে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই এটি আপনার বন্ধু বান্ধব , আত্মীয়-স্বজন , কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন।
যাতে করে তারাও রাজশাহী বিভাগ সম্পর্কে জানতে পারে। আর এ ধরনের আরো অন্যান্য বিভাগ সম্পর্কে এবং সেই সাথে জ্ঞানমূলক বা বিজ্ঞানমূলক বিষয়াবলী সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আমরা প্রতিনিয়তই এ ধরনের আর্টিকেল এই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি।
আর উক্ত পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন মতামত প্রশ্ন কিংবা কোনো তথ্য যোগ করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন। পরিশেষে পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।
বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url