আইজ্যাক নিউটনের কত সালে জন্মগ্রহন করেন
স্যার আইজ্যাক নিউটন কে চেনে না এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া দায়। বিজ্ঞানে যে অবদান তিনি রেখেছেন তা অবিস্মরণীয়। আর তাই তার সম্পর্কে জানা আমাদের কর্তব্য। চলুন জেনে নেয়া যাক নিউটনের জন্ম ও জীবনী সম্পর্কে।
ভুমিকা
বিজ্ঞান অথবা বিজ্ঞানী শব্দগুলো শুনলেই প্রথমে যার নামটা আমাদের মনে আসে তিনি হলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন অনেক বিজ্ঞানী আছেন যারা বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নত সাধন করেছিলেন। যাদের গবেষণালব্ধ ফলাফল দিয়েই সাজানো হয়েছে বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি তাদের মধ্যেই একজন হলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন।
বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি শাখায় তিনি গবেষণা করে গেছেন। বলা যায় তিনি যেখানে হাত দিয়েছেন সেখানে যেন রত্ন ফলেছে। অংক শাস্ত্র, জ্যোতির্বিদ্যা এবং পদার্থবিদ্যায় তার গবেষণাকে কেন্দ্র করে এক কালে সারাবিশ্বে আলোড়ন পড়েছিল। প্রকৃতপক্ষে তিনি তিনটি শাস্ত্রের ভিত্তি স্থাপন করে গেছেন। যেগুলো গতিসূত্র নামে পরিচত।
আইজ্যাক নিউটন কত সালে জন্মগ্রহন করেন
স্যার আইজ্যাক নিউটনের জন্ম ১৬৪২ সালের ২৫ ডিসেম্বর,তার জন্মস্থান ছিল উলসথর্প-বাই-কোলস্টারওয়ার্থ, লিংকনশায়ার,ইংল্যান্ডে। তার বাবার নামও ছিল আইজ্যাক নিউটন এবং তার মায়ের নাম ছিল হানাহ্ এইসকফ। তার জন্মের তিন মাস আগে তার বাবা মারা যায়।আইজ্যাক নিউটনের শৈশব কাল
আইজ্যাক নিউটন তার বিধবা মায়ের কোলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কারণ তার জন্মের তিন মাস পড়বে তার বাবা মারা যায়। জন্মের পর আয়োজক নিউটন এতটা ছোট এবং দুর্বল ছিলেন যে তার বেঁচে থাকার আশায় ছিল না কারো । তার জন্মের তিন বছর পরে তার মা হানাহ্ এইসকফ দ্বিতীয় বিয়ে করেন।তার দ্বিতীয় স্বামীর নাম ছিলরেভারেন্ড বার্নাবাউস স্মিথ। এর অল্প সময়ের মধ্যে তার সৎ বাবা, সৎ তাকে তার দাদির সাথে থাকার জন্য পাঠিয়েছিলেন। আইজ্যাক ১৬৫৩ সালে রেভারেন্ড বার্নাবাউস স্মিথের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তার মায়ের থেকে আলাদা ছিলেন। একরকম এতিম অবস্থায় স্যার আইজ্যাক নিউটনের শৈশব ও কৈশোর কাটে।
আইজ্যাক নিউটনের শিক্ষা জীবন
কথিত আছে তার গ্রামের পাঠশালাতেই তার শিক্ষা জীবন শুরু হয় এবং ১২ বছর পর্যন্ত তিনি এই স্কুলে লেখাপড়া করেন। এরপর তিনি ১২ বছর পরে নিকটস্থ শহরের কিংস নামক স্কুলে গিয়ে ভর্তি হন।ছোটবেলায় তিনি রুগ্ন থাকলেও দুষ্টামির কম ছিল না তার মধ্যে। তবে তার অসাধারণ মেধার জন্য শিক্ষকরা সবাই তাকে খুব ভালবাসতেন।প্রধান শিক্ষকের প্রায় দিনই স্কুলে আসতে দেরি হয়ে যেত আর তাই নিউটন একদিন তার স্যারকে বললেন যে, “স্যার আমি আপনার জন্য একটি ঘড়ি তৈরি করে দিচ্ছি তাহলে ঘুরে দেখে ঠিক সময় স্কুল আসতে পারবেন”। তার কথামতো নিউটন ঠিকই একটি ঘড়ি তৈরি করেছিলেন। সে ঘড়ি উপরে থাকতো একটি জলের পাত্র।
আরে পাত্রে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ জল ঢালা হত। আর এর থেকে ফোঁটা ফোটা জল ঘড়ির কাটার উপর পড়তো এর ফলে ঘড়ির কাঁটা আপন গতিতেই এগিয়ে চলত।এই সময় নিউটনকে তাঁর মা স্কুল থেকে ছাড়িয়ে এনে মাঠের কাজে নিয়োজিত করলেন।
কিন্তু নিউটন তাঁর ক্ষেত খামারের কাজের পাশাপাশি তাঁর বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে তাঁদের পারিবারিক লাইব্রেরি থেকে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে থাকেন। এই সময় তিনি পড়াশুনার পাশাপাশি যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘরোয়া কাজ করতেন এবং ছবি আঁকার চেষ্টা করতে থাকেন।
তিনি নিজের চেষ্টায় তৎকালীন বিস্ময়কর যন্ত্র বাষ্পীয় ইঞ্জিনের একটি মডেল এবং একটি জলঘড়ি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এই সকল কাণ্ডখারখানা দেখে নিউটনের মা তাঁকে ১৬৬০ খ্রিষ্টাব্দে স্কুলে আবার ভর্তি করে দেন।এই সময় নিউটনকে তাঁর মা স্কুল থেকে ছাড়িয়ে এনে মাঠের কাজে নিয়োজিত করলেন।
কিন্তু নিউটন তাঁর ক্ষেত খামারের কাজের পাশাপাশি তাঁর বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে তাঁদের পারিবারিক লাইব্রেরি থেকে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে থাকেন। এই সময় তিনি পড়াশুনার পাশাপাশি যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘরোয়া কাজ করতেন এবং ছবি আঁকার চেষ্টা করতে থাকেন।
তিনি নিজের চেষ্টায় তৎকালীন বিস্ময়কর যন্ত্র বাষ্পীয় ইঞ্জিনের একটি মডেল এবং একটি জলঘড়ি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এই সকল কাণ্ডখারখানা দেখে নিউটনের মা তাঁকে ১৬৬০ খ্রিষ্টাব্দে স্কুলে আবার ভর্তি করে দেন।১৬৬১ খ্রিষ্টাব্দে স্কুল পাশ করে তিনি ইনি ক্যাম্বি্রজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন।
তাঁর বিস্ময়কর গণিত প্রতিভার জন্য ১৬৬৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ট্রিনিটি কলেজে ফেলো অফ ট্রিনিটি নির্বাচিত হন। ১৬৬৯ খ্রিষ্টাব্দে লুকাশিয়ানে গণিতের অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করেন। ১৬৭১ খ্রিষ্টাব্দে তিনি লণ্ডনের রয়াল সোসাইটির সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। ১৬৭২ খ্রিষ্টাব্দের তাঁর প্রথম বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ আলোকবিজ্ঞান প্রকাশিত হয়।
তৎকালীন বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী এ্যাডমন্ড হ্যালির অনুরোধে তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। ১৬৮৪-১৬৮৬ খ্রিষ্টাব্দে তিনি রচনা করেন তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ প্রিন্সিপিকা। ১৬৮৭ খ্রিষ্টাব্দের দিকে এই গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছিল।
স্যার আইজ্যাক নিউটনের আবিষ্কার
বলবিজ্ঞানের ভিত্তিভূমি রচনা করেছেন নিউটন। রৈখিক এবং কৌণিক ভরবেগের সংরক্ষণ সূত্রের মাধ্যমে তিনি এই ভিত্তি রচনা করেন। আলোকবিজ্ঞানের কথায় আসলে তার হাতে তৈরি প্রতিফলন দূরবীক্ষণ যন্ত্রের কথা এসে যায়। একই সাথে তিনি আলোর বর্ণের উপরএকটি তত্ত্ব দাড় করান যা একটি পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন।পর্যবেক্ষণটি ছিল ত্রিভুজাকার প্রিজমের মধ্য দিয়ে যাওয়া আলোর বিক্ষেপণের উপর যার মাধ্যমে দৃশ্যমান বর্ণালির সৃষ্টি হয়েছিল। শব্দের দ্রুতি এবং শীতলীকরণ প্রক্রিয়া বিষয়েও তিনি গবেষণা পরিচালনা করেন যা থেকে নিউটনের শীতলীকরণ সূত্র এসেছে।গণিতের জগতেও নিউটনের জুড়ি মেলা ভার।
নিউটন এবং গটফ্রিড লাইবনিৎস যৌথভাবে ক্যালকুলাস নামে গণিতের একটি নতুন শাখার পত্তন ঘটান। এই নতুন শাখাটিই আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জগতে বিপ্লব সাধনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। এছাড়া নিউটন সাধারণীকৃত দ্বিপদী উপপাদ্য প্রদর্শন করেন,
একটি ফাংশনের শূন্যগুলোর আপাতকরণের জন্য তথাকথিত নিউটনের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন এবং পাওয়ার সিরিজের অধ্যয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখেন।২০০৫ খ্রিস্টাব্দে রয়েল সোসাইটি বিজ্ঞানের ইতিহাসে কার প্রভাব সবচেয়ে বেশি এ প্রশ্ন নিয়ে একটি ভোটাভুটির আয়োজন করে।
ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, এক্ষেত্রে নিউটনআইনস্টাইনের চেয়েও অধিক প্রভাবশশালী।
আইজ্যাক নিউটনের বিখ্যাত গ্রন্থ
বিশিষ্ট বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন তার জীবনে অনেক বিখ্যাত গ্রন্থ রচনা করেছেন যা বিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নয়নে অসাধারণ এবং অসামান্য ভূমিকা রেখেছে। চলুন জেনে নেয়া যাক স্যার আইজ্যাক নিউটনের বিখ্যাত গ্রন্থগুলো কি কি?- অপটিক্যাল লেকচার্স।
- ডে মোট্রা কর্পোরও ইন জিরোম।
- মেথড অফ ফ্লেক্সেশনস।
- এরিথমেটিকা উনিবারসেলিস।
- দ্য ক্রনোলজি অফ এনসিয়েন্ট কিংডম।
- অফ নেচারস অবভিয়াস ল'স অ্যান্ড প্রসেসেস ইন ভেজিটেশন' (১৬৭১),
- 'অ্যারিথমেটিকা ইউনিভার্সালিস' (১৭০৭)
এ সম্পর্কে তাঁর একটি বই আছে যার নাম 'অ্যান হিস্টরিক্যাল অ্যাকাউন্ট অফ টু নোটেক্স করাপশন্স অফ স্ক্রিপচার'।
স্যার নিউটন কিছু গ্রন্থ তার জীবনকালে রচনা করেছিলেন এবং সেগুলো প্রকাশও হয়েছিল। তবে কিছু বই ছিল যেগুলো তার মরণোত্তর প্রকাশিত হয়েছিল। বইগুলোর নাম হল-
ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা
ড্যানিয়েলের ভবিষ্যদ্বাণী এবং সেন্ট জন এর অ্যাপোক্যালিপসের উপর পর্যবেক্ষণ
অপটিক্স: বা, প্রতিফলন, প্রতিসরণ, ইনফ্লেক্সন এবং আলোর রঙের একটি গ্রন্থ
প্রিন্সিপিয়া: ভলিউম ১ঃ দেহের গতি
প্রিন্সিপিয়া: ভলিউম ২ঃবিশ্বের সিস্টেম।
ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা
ড্যানিয়েলের ভবিষ্যদ্বাণী এবং সেন্ট জন এর অ্যাপোক্যালিপসের উপর পর্যবেক্ষণ
অপটিক্স: বা, প্রতিফলন, প্রতিসরণ, ইনফ্লেক্সন এবং আলোর রঙের একটি গ্রন্থ
প্রিন্সিপিয়া: ভলিউম ১ঃ দেহের গতি
প্রিন্সিপিয়া: ভলিউম ২ঃবিশ্বের সিস্টেম।
আইজ্যাক নিউটন কত সালে নাইট উপাধি লাভ করেন
স্যার আইজ্যাক নিউটন ছিলেন প্রথম বিজ্ঞানী যিনি সালে ১৭০৫ “নাইট” উপাধি লাভ করেন।নিউটনের গতির তিনটি সূত্র
প্রথম সূত্র
বাইরে থেকে কোন বল প্রযুক্ত না হলে স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু চিরকাল সমবেগে সরলরেখায় বা সরল পথে গতিশীল থাকবে।দ্বিতীয় সূত্র
সময়ের সাথে কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনও ঘটে।তৃতীয় সূত্র
প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে।নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্ব ও সুত্র
তত্ত্ব
এই বিশ্বে যে-কোনো দুটি বস্তুকণা তাদের সংযোজী সরলরেখা বরাবর পরস্পরকে আকর্ষণ করে। এই আকর্ষণ বল কণাদুটির ভরের গুণফলের সমানুপাতিক এবং তাদের দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।
মহাকর্ষ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা দ্বারা সকল বস্তু একে অপরকে আকর্ষণ করে।
নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্বের ব্যাখ্যা
মহাবিশ্বে প্রতিটি বস্তুকণা একে অপরকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। ভরের সমানুপাতিক ও ওদের দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক এবং ওরা পরস্পরকে সরলরেখা বরাবর আকর্ষণ করে।মহাকর্ষ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা দ্বারা সকল বস্তু একে অপরকে আকর্ষণ করে।
এটির সংজ্ঞা হিসেবে বলা যায় যে, যেকোনো ভরের বস্তুদ্বয় একে অপরকে যে বলে আকর্ষণ করে তা হলো মহাকর্ষ। এখন এই আকর্ষণ যদি পৃথিবী ও অন্য কোন বস্তুর মাঝে হয় তাহলে তাকে বলা হবে অভিকর্ষ।
প্রকৃতির চারটি মৌলিক বলের একটি হলো মহাকর্ষ। মহাকর্ষের কারণেই পৃথিবীসহ অন্যান্য গ্রহগুলি সূর্যের চারিদিকে ঘূর্ণায়মান থাকে। স্যার আইজাক নিউটন ১৬৮৭ খ্রিষ্টাব্দে তার ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা গ্রন্থে এ বিষয়ে ধারণা প্রদান করেন৷
মহাকর্ষের বিশেষ উদাহরণ হলো মাধ্যাকর্ষণ বা অভিকর্ষ যার কারণে ভূপৃষ্ঠের উপরস্থ সকল বস্তু ভূকেন্দ্রের দিকে আকৃষ্ট হয়। মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবেই উপরিস্থিত বা ঝুলন্ত বস্তু মুক্ত হলে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়। মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবে ভরসম্পন্ন বস্তুসমূহে ওজন অনুভূত হয়। একটি বস্তুর ভর যত বেশি হয়, মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবে তার ওজনও তত বেশি।
বিজ্ঞানী নিউটন সর্বপ্রথম মহাকর্ষ বলের গাণিতিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। এটি নিউটনের মহাকর্ষ সূত্র নামে পরিচিত। আধুনিক পদার্থবিদ্যায় মহাকর্ষ সবচেয়ে সঠিকভাবে আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব (আইনস্টাইন দ্বারা প্রস্তাবিত) দ্বারা বর্ণনা করা হয়। আইনস্টাইনের মতে স্থান-কালের বক্রতার কারণেই মহাকর্ষ বল সৃষ্টি হয়।
আইজ্যাক নিউটনের কত সালে মৃত্যুবরণ করেন
স্যার আইজ্যাক নিউটন ১৭২৭ খ্রিস্টাব্দের ২০মার্চ লন্ডনে ঘুমন্ত অবস্থায় মারা যান।(OS ২০ মার্চ ১৭২৬; NS ৩১ মার্চ,১৭২৭),।লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আর্টিকেলটিতে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটনের জীবনী সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এখানে নিউটনের জন্ম, শৈশবকাল , শিক্ষা জীবন , তার বিখ্যাত গ্রন্থ, তার আবিষ্কার ও তার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কয়েকটি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। বিজ্ঞানে তার যে অবদান সেটা অনস্বীকার্য।
বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি তিনি স্থাপন করে গেছেন। আর তাই তার সম্পর্কে জানাটা আমাদের কর্তব্য। আশা করি উপরোক্ত আর্টিকেল দিয়ে পড়ে তার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। যদি এই পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন এবং আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই এটি আপনার বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়-স্বজন কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন।
যাতে করে তারাও নিউটনের সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা লাভ করতে পারে এবং নিজেদের জ্ঞানভান্ডার সমৃদ্ধ করতে পারে। আর এই পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন মতামত প্রশ্ন কিংবা পরামর্শ থাকে তাহলে তো কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন। যাতে করে আপনার মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হতে পারে।এ ধরনের মহৎ বিজ্ঞানী, বিখ্যাত কবি,
বিজ্ঞানমনস্ক আর্টিকেল, সামাজিক বিষয়ক আর্টিকেল , সচেতনতামূলক আর্টিকেল আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রকাশ করা হয়। আপনি যদি এই বিষয় গুলোতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আরো অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকে এখানে শেষ করছি।
পরিশেষে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন💚।
পরিশেষে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন💚।
বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url