বেগম সুফিয়া কামাল কত সালে জন্ম গ্রহন করেন
বেগম সুফিয়া কামাল বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কবি, লেখিকা, নারীবাদী ও আধুনিক
বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব। চলুন জেনে নেওয়া যাক তার
সাহিত্য ও জীবনী সম্পর্কে।
নানাবাড়িতে তার বড় মামার একটি বিরাট গ্রন্থাগার ছিল। মায়ের উৎসাহ ও সহায়তায় এ লাইব্রেরির বই পড়ার সুযোগ ঘটেছিল তার।
মায়া কাজল (১৯৫১)
মন ও জীবন (১৯৫৭)
প্রশস্তি ও প্রার্থনা (১৯৫৮)
উদাত্ত পৃথিবী (১৯৬৪)
দিওয়ান (১৯৬৬)
অভিযাত্রিক (১৯৬৯)
মৃত্তিকার ঘ্রাণ (১৯৭০)
মোর জাদুদের সমাধি পরে (১৯৭২
আত্মজীবনীমূলক রচনা:
একালে আমাদের কাল (১৯৮৮)
শিশুতোষ: ইতল বিতল (১৯৬৫)
নওল কিশোরের দরবারে (১৯৮১)
অনুবাদ
সাঁঝের মায়া - যা - বলশেভনী
সুমের্কী (রুশ) (১৯৮৪)
যদি পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে এটি অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধব কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন যাতে করে তারাও আমাদের এই বিখ্যাত কবির সম্পর্কে আরো পরিষ্কার ধারণা লাভ করতে পারে। সেই সাথে আরো অন্যান্য বিখ্যাত কবিদের সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করতে পারেন।
আর এই পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন মতামত কিংবা পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন। যাতে করে আপনার মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। পরিশেষে পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।
ভূমিকা
বেগম সুফিয়া কামাল (২০ জুন ১৯১১ - ২০ নভেম্বর ১৯৯৯) বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কবি, লেখিকা, নারীবাদী ও আধুনিক বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব।যে সময়ে সুফিয়া কামালের জন্ম তখন বাঙালি মুসলিম নারীদের গৃহবন্দী জীবন কাটাতে হত।
তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মহিলা কবি, লেখিকা, সমাজসেবক , নারীবাদী ও নারী
আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত। তাকে ‘জননী সাহসিকা’ বলা হয়।
বেগম সুফিয়া কামাল কত সালে জন্ম গ্রহন করেন
সুফিয়া কামাল ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালের শায়েস্তাবাদে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ
করেন। তার পিতার নাম সৈয়দ আব্দুল বারী এবং মাতার নাম সৈয়দা সাবেরা খাতুন। তার
বাবা কুমিল্লার বাসিন্দা ছিলেন।
বেগম সুফিয়া কামালের শৈশবকাল
১৯১৮ খ্রিষ্টাব্দে সুফিয়ার যখন সাত বছর বয়স তখন তার বাবা সাধকদের অনুসরণে নিরুদ্দেশ যাত্রা করেন। ফলে তাকে তার মা সাবেরা খাতুন অনেকটা বাধ্য হয়ে বাবার বাড়িতে এসে আশ্রয় নেন। এই কারণে তার শৈশব কেটেছিল নানার বাড়িতে।যে পরিবারে সুফিয়া কামাল জন্মগ্রহণ করেন সেখানে নারীশিক্ষাকে প্রয়োজনীয় মনে করা হত না।
তার মাতৃকুল ছিল শায়েস্তাবাদের নবাব পরিবারের এবং সেই পরিবারের কথ্য ভাষা ছিল
উর্দু। এই কারণে অন্দরমহলে মেয়েদের আরবি, ফারসি শিক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও বাংলা
শেখানোর কোন ব্যবস্থা ছিল না। তিনি বাংলা শেখেন মূলত তার মায়ের কাছে।
নানাবাড়িতে তার বড় মামার একটি বিরাট গ্রন্থাগার ছিল। মায়ের উৎসাহ ও সহায়তায় এ লাইব্রেরির বই পড়ার সুযোগ ঘটেছিল তার।
বেগম সুফিয়া কামালের স্বামীর নাম কি
১৯২২সনে ১১ বছর বয়সে মামাতো ভাই সৈয়দ নেহাল হোসেনের সাথে সুফিয়ার বিয়ে দেওয়া হয়। নেহাল অপেক্ষাকৃত আধুনিকমনস্ক ছিলেন, তিনি সুফিয়া কামালকে সমাজসেবা ও সাহিত্যচর্চায় উৎসাহিত করেন।বেগম সুফিয়া কামালের সাহিত্যচর্চা
সাহিত্যচর্চার সূচনা এবং কলকাতার জীবন: সাহিত্যপাঠের পাশাপাশি সুফিয়া কামাল সাহিত্য রচনা শুরু করেন। ১৯২৬ সালে তার প্রথম কবিতা 'বাসন্তী' সেসময়ের প্রভাবশালী সাময়িকী সওগাতে প্রকাশিত হয়। ত্রিশের দশকে কলকাতায় অবস্থানকালে বাংলা সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র যেমন রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শরৎচন্দ্র প্রমুখের দেখা পান।
মুসলিম নারীদের সাংস্কৃতিক কজর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করার জন্য বেগম
রোকেয়ার প্রতিষ্ঠিত সংগঠন 'আঞ্জুমানে খাওয়াতিনে ইসলামে' রোকেয়ার সঙ্গে সুফিয়া
কামালের পরিচয় হয়। বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা ও প্রতিজ্ঞা তার মধ্যেও সঞ্চারিত
হয়, যা তার জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে।
নিজের সাহিত্য প্রয়াসের সূচনা প্রসঙ্গে তিনি এ ভাবে স্মৃতিচারণ করেছেন, “এমনি
কোনো বর্ষণমুখর দিনে মুসলমান সাহিত্য পত্রিকায় প্রকাশিত কাজী নজরুল ইসলামের লেখা
হেনা পড়ছিলাম বানান করে। প্রেম, বিরহ, মিলন এসবের মানে কি তখন বুঝি? তবু যে কী
ভালো, কী ব্যথা লেগেছিল তা প্রকাশের ভাষা কি আজ আর আছে?
গদ্য লেখার সেই নেশা।এরপর প্রবাসী পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতা পড়তে
পড়তে অদ্ভুত এক মোহগ্রস্ত ভাব এসে মনকে যে কোন্ অজানা রাজ্যে নিয়ে যেতো। এরপর
দেখতাম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন, বেগম সারা তাইফুর লিখছেন। কবিতা লিখছেন বেগম
মোতাহেরা বানু। মনে হলো ওরা লিখছেন আমিও কি লিখতে পারি না? শুরু হলো খেলা।
কী গোপনে, কত কুণ্ঠায়, ভীষণ লজ্জার সেই হিজিবিজি লেখা ছড়া, গল্প। সামাজিক
সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি তাঁর সাহিত্যচর্চা চলতে থাকে। ১৯৩৭ সালে তাঁর গল্পের
সংকলন কেয়ার কাঁটা প্রকাশিত হয়। ১৯৩৮ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ সাঁঝের
মায়ার মুখবন্ধ লেখেন কাজী নজরুল ইসলাম। বইটি
বিদগ্ধজনের প্রশংসা কুড়ায় যাদের মাঝে ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বেগম সুফিয়া কামালের পেশাজীবন
১৯৩২ সালে তাঁর স্বামীর আকস্মিক মৃত্যু তাঁকে আর্থিক সমস্যায় নিপতিত করে। তিনি কলকাতা কর্পোরেশন স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন এবং ১৯৪২ সাল পর্যন্ত এ পেশায় নিয়োজিত থাকেন। এর মাঝে ১৯৩৯ সালে কামালউদ্দিন আহমেদের সাথে তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে হয়। দেশবিভাগের পূর্বে কিছু কাল তিনি নারীদের জন্য প্রকাশিত সাময়িকী বেগমের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদিকা ছিলেন।বেগম সুফিয়া কামালের উল্লেখযোগ্য রচনাবলী
কাব্যগ্রন্থ সমূহ
সাঁঝের মায়া (১৯৩৮)মায়া কাজল (১৯৫১)
মন ও জীবন (১৯৫৭)
প্রশস্তি ও প্রার্থনা (১৯৫৮)
উদাত্ত পৃথিবী (১৯৬৪)
দিওয়ান (১৯৬৬)
অভিযাত্রিক (১৯৬৯)
মৃত্তিকার ঘ্রাণ (১৯৭০)
মোর জাদুদের সমাধি পরে (১৯৭২
কাব্যগ্রন্থ মনে রাখার কৌশল
ছন্দঃ সাঁঝের মেয়ে মায়া কাজল লাগিয়ে মৃত্তিকার ঘ্রাণে উদাত্ত পৃথিবীতে অভিযাত্রিকের মন ও জীবনকে রাঙালো।গলুহগ্রন্থ সমূহ
কেয়ার কাঁটা (১৯৩৭)ভ্রমনকাহিনী
সোভিয়েতে দিনগুলি (১৯৬৮)স্মৃতিকথা
একাত্তরের ডায়েরি (১৯৮৯)আত্মজীবনীমূলক রচনা:
একালে আমাদের কাল (১৯৮৮)
শিশুতোষ: ইতল বিতল (১৯৬৫)
নওল কিশোরের দরবারে (১৯৮১)
অনুবাদ
সাঁঝের মায়া - যা - বলশেভনী
সুমের্কী (রুশ) (১৯৮৪)
বেগম সুফিয়া কামালের ঢাকার জীবন এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড
১৯৪৭ সালে দেশবিভাগের পর সুফিয়া কামাল পরিবারসহ ঢাকায় চলে আসেন। ভাষা আন্দোলনে তিনি নিজে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন এবং এতে অংশ নেওয়ার জন্য নারীদের উদ্বুদ্ধ করেন। ১৯৫৬ সালে শিশুদের সংগঠন কচিকাঁচার মেলা প্রতিষ্ঠা করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা হোস্টেলকে 'রোকেয়া হল' নামকরণের দাবী জানান।
১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার কর্তৃক রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধের প্রতিবাদে সংগঠিত
আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন।সেই বছরে তিনি ছায়ানটের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।
১৯৬৯ সালে মহিলা সংগ্রাম কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেন,
পাকিস্তান সরকার কর্তৃক ইতঃপূর্বে প্রদত্ত তমঘা-ই-ইমতিয়াজ পদক বর্জন করেন।
১৯৭০ সালে মহিলা পরিষদ প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযোগ আন্দোলনে
নারীদের মিছিলে নেতৃত্ব দেন।
স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৯৭),
পাকিস্তান সরকারের তমঘা-ই-ইমতিয়াজ (১৯৬১) (প্রত্যাখান করেন ১৯৬৯),
বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬২),
সোভিয়েত লেনিন পদক (১৯৭০),
একুশে পদক (১৯৭৬),
নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক (১৯৭৭)
সংগ্রামী নারী পুরস্কার, চেকোশ্লোভাকিয়া (১৯৮১)
মুক্তধারা পুরস্কার (১৯৮২)
বেগম রোকেয়া পদক (১৯৯৬)
জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার (১৯৯৫)
দেশবন্ধু সি আর দাস গোল্ড মেডেল (১৯৯৬)
স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৯৭) ইত্যাদি।
বেগম সুফিয়া কামালের উল্লেখযোগ্য পুরস্কার
সুফিয়া কামাল ৫০টির বেশি পুরস্কার লাভ করেছেন। এর মাঝে কয়েকটি:স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার (১৯৯৭),
পাকিস্তান সরকারের তমঘা-ই-ইমতিয়াজ (১৯৬১) (প্রত্যাখান করেন ১৯৬৯),
বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬২),
সোভিয়েত লেনিন পদক (১৯৭০),
একুশে পদক (১৯৭৬),
নাসিরউদ্দিন স্বর্ণপদক (১৯৭৭)
সংগ্রামী নারী পুরস্কার, চেকোশ্লোভাকিয়া (১৯৮১)
মুক্তধারা পুরস্কার (১৯৮২)
বেগম রোকেয়া পদক (১৯৯৬)
জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার (১৯৯৫)
দেশবন্ধু সি আর দাস গোল্ড মেডেল (১৯৯৬)
স্বাধীনতা পুরস্কার (১৯৯৭) ইত্যাদি।
বেগম সুফিয়া কামাল কত সালে মৃত্যুবরণ করেন
১৯৯৯ সালের ২০ নভেম্বর সুফিয়া কামাল মৃত্যুবরণ করেন। তাকে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়। বাংলাদেশী নারীদের মধ্যে তিনিই প্রথম এই সম্মান লাভ করেন। প্রতি বছর এই দিনটিতে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মরণ করা হয়। ২০ জুন, ২০১৯ তারিখে তার ১০৮তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে গুগল ডুডল তৈরি করে সম্মাননা প্রদান করে।বেগম সুফিয়া কামালের বিখ্যাত উক্তি
- ফাল্গুন যে এসেছে ধরায়, বসুন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?
- কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি-দখিন দুয়ার গেছে খুলি? বাতাবী নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল? দখিনা সমীর তরি গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?
- এখনো দেখনি তুমি?" কহিলাম "কেন কবি আজএমন উন্মনা তুমি? কোথা তব নব পুষ্পসাজ?
- তরী তার এসেছে কি? বেজেছে কি আগমনী গান? ডেকেছে কি সে আমারে? -শুনি নাই, রাখিনি সন্ধান
- কহিলাম “ওগো কবি, রুচিয়া লহ না আজও গীতি, বসুন্ত-বন্দনা কুণ্ঠে শুনি-এ মোর তব মিনতি।"কহিল সে মৃদু মধুস্বরে-"নাই হ'ল, না হৌক এবারে-আমার গাহিতে গান! বসন্তরে আনিতে ধরিয়া- রহেনি, সে ভুলেনি তো, এসেছে তো ফাল্গুন স্মরিয়া
- হোক, তবু বসন্তের প্রতি কেন এই তব তীব্র বিমুখতা?" কহিলাম "উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যথা?" কুহিল সে কাছে সরি আসি-"কহেলী উত্তরী তলে মাঘের সুন্ন্যাসী-গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথেরিক্ত হস্তে। তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোন মতে।
- কহিলাম "ওগো কুবি, অভিমান করেছ কি তাই? যদিও এসেছে তবু তুমি তারে করিলে বৃথাই।"কহিল সে পরম হেলায়-“বৃথা কেন? ফাগুন বেলায়ফুল কি ফোটে নি শাখে? পুষ্পারতি লভে নি কি ঋতুর রাজন? মাধবী কুঁড়ির বুকে গন্ধ নাহি? কুঁরে নি সে অর্ঘ্য বিরচন?
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক উপলক্ষে আর্টিকেলটিতে বেগম সুফিয়া কামাল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। উক্ত আর্টিকেলটিতে বেগম সুফিয়া কামাল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য প্রদান করা হয়েছে। যেহেতু তিনি আমাদের দেশের কবি, তাইএকজন সচেতন নাগরিক হিসেবে তার সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী।
কারণ বাংলায় তার অবদান অনস্বীকার্য। এর সাথে এই আর্টিকেল কবির জন্ম-মৃত্যু,
শৈশবকাল, যৌবন কাল, শিক্ষা জীবন, তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ, উপন্যাস , ছোট গল্প
এবং তার বিখ্যাত যত বাণী রয়েছে সেই বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। এখানে চেষ্টা করা
হয়েছে যথাসম্ভব সর্বোচ্চ সঠিক তথ্য প্রদানের। আশা করি পোস্টটি পড়ে উপকৃত
হয়েছেন।
যদি পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে এটি অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধব কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন যাতে করে তারাও আমাদের এই বিখ্যাত কবির সম্পর্কে আরো পরিষ্কার ধারণা লাভ করতে পারে। সেই সাথে আরো অন্যান্য বিখ্যাত কবিদের সম্পর্কে জানতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করতে পারেন।
আর এই পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন মতামত কিংবা পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন। যাতে করে আপনার মাধ্যমে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। পরিশেষে পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।
বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url