দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কি

বর্তমানে বিভিন্ন পরিমাপের একক ও পরিমান জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এগুলো আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক বিভিন্ন পরিমাপের পরিমাণ ও একক সম্পর্কে।
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কি

ভুমিকা

শিক্ষার্থীরা আজ থেকে মুখস্থ না করেই পরিমাপের একক গুলো আয়ত্ব করতে পারবে।এবং এক একক থেকে আরেক এককে রুপান্তর করে খুব সহজেই গাণিতিক সমস্যার সমাধান করতে পারবে। এখানে মূলত মেট্রিক পদ্ধতির বিভিন্ন এককের রুপান্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

যেমনঃদৈর্ঘ্য পরিমাপের মেট্রিক এককসমূহ। সেই সাথে সকল পরিমাপের একক সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কি

দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক হল মিটার।
১০ মিলিমিটার = ১ সেন্টিমিটার
১০ সেন্টিমিটার = ১ ডেসিমিটার
১০ ডেসিমিটার = ১ মিটার

১০ মিটার = ১ ডেকামিটার
১০ ডেকামিটার = ১ হেক্টোমিটার
১০ হেক্টোমিটার = ১ কিলোমিটার
আরো পড়ুনঃ

ব্রিটিশ পদ্ধতিতে পরিমাপ পদ্ধতি

১২ ইঞ্চি = ১ ফুট
৩ ফুট = ১ গজ
১৭৬০ গজ = মাইল

৬০৮০ = ১ নটিকেল মাইল
২২০ গজ = ১ ফার্লং
৮ ফার্লং = ১ মাইল।
আরো পড়ুনঃ

মেট্রিক ও ব্রিটিশ পরিমাপের সম্পর্ক

১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সে.মি (প্রায়)
১ গজ = ০.৯১৪৪ মি. (প্রায়)
১ মাইল = ১.৬১ কি.মি. (প্রায়)
১ মিটার = ৩৯.৩৭ ইঞ্চি (প্রায়)
আরো পড়ুনঃ

ভর পরিমাপের মেট্রিক এককসমূহ

ভর পরিমাপের মূল একক : গ্রাম
১০ মিলিগ্রাম।= ১ সেন্টিগ্রাম
১০ সেন্টিগ্রাম = ১ ডেসিগ্রাম
১০ ডেসিগ্রাম = ১ গ্রাম

১০ গ্রাম = ১ ডেকাগ্রাম
১০ ডেকাগ্রাম = ১ হেক্টোগ্রাম
১০ হেক্টোগ্রাম = ১ কিলোগ্রাম
১০০ কিলোগ্রাম = ১ কুইন্টাল

১০০০ কিলোগ্রাম = ১ মেট্রিকটন
১০ কুইন্টাল = ১ মেট্রিকটন।
১কেজি = ১০০০গ্রাম

১কেজি =২.২০৪৬ পাউন্ড
১পাউন্ড = ১৬আউন্স
১পাউন্ড =৪৫৩.৬ গ্রাম

১পাউন্ড =০.৪৫৩৬কেজি
১কুইন্টাল = ১০০কেজি
১মেট্রিক টন = ১০কুইন্টাল

১মেট্রিক টন = ১০০০কেজি
১মেট্রিক টন = ২২০৪.৬২ পাউন্ড
তরল পদার্থের আয়তনের পরিমাপেরমেট্রিক এককসমূহ :

১০ মিলিলিটার = ১ সেন্টিলিটার
১০ সেন্টিলিটার = ১ ডেসিলিটার
১ ডেসিলিটার = ১ লিটার

১০ লিটার = ১ ডেকালিটার
১০ ডেকালিটার = ১ হেক্টোলিটার
১০ হেক্টোলিটার = ১ কিলোলিটার

জমির পরিমাপের বিভিন্ন একক

১ শতাংশ= ৪৩৫ বর্গফুট
১ কাঠা= ৭২০ বর্গফুট
১ ছটাক= ৪৫ বর্গফুট

১ কাঠা= ১.৬৫ শতাংশ
২০ কাঠা= ১বিঘা
৬০.৫ কাঠা= ১ একর

১ বিঘা= ১৪,৪০০ বর্গফুট
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ একর= ১০০ শতাংশ

খতিয়ান কি ,কাকে বলে

মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্তুত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে "খতিয়ান" বলে। খতিয়ান প্রস্তুত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।

সি এস খতিয়ান কাকে বলে

১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখন্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।

দলিল কাকে বলে

যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল বলে।

খানাপুরি কাকে বলে

জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।

নামজারি কাকে বলে

ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির ল মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।

তফসিল কাকে বলে

জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।

দাগ নাম্বার কাকে বলে

দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়।

আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খুটি বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন ব হয়। দাগকে কোথাও কিত্তা বলা হয়।

ছুটা দাগ কাকে বলে

ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।

পর্চা কাকে বলে

ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তুত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হয় তাকে "মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব 

অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে "পর্চা” বলে।

চিটা কাকে বলে

একটি ক্ষুদ্র ভূমির পরিমাণ, রকম ইত্যাদির পূর্ণ বিবরণ চিটা নামে পরিচিত। বাটোয়ারা মামলায় প্রাথমিক ডিক্রি দেয়ার প্র তাকে ফাইনাল ডিক্রিতে পরিণত করার আগে অ্যাডভোকেট কমিশনার সরেজমিন জমি পরিমাপ করে প্রাথমিক ডিত্রি মতে সম্পত্তি এমনি করে পক্ষদের বুঝায়ে দেন। ওই সময় তিনি যে খসড়া ম্যাপ প্রস্তুত করেন তা চিটা বা চিটাদাগ নামে পরিচিত।

দখলনামা কাকে বলে

দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দেয়ার পর যে সনদপত্র প্রদান করেন তাকে দখলনামা বলে।সরকারের লোক সরেজমিনে গিয়ে ঢোল পিটিয়ে, লাল নিশান উড়ায়ে বা বাঁশ গেড়ে দখল প্রদান করেন। 

কোনো ডিক্রিজারির ক্ষেত্রে কোনো সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় হলে আদালত ওই সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দিয়ে যে সার্টিফিকেট প্রদান করেন তাকেও দখলনামা বলা হয়। যিনি সরকার অথবা আদালতের নিকট থেকে কোনো সম্পত্তির দখলনামা প্রাপ্ত হন, ধরে নিতে হবে যে, দখলনামা প্রাপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিতে দখল আছে।

খাজনা ককে বলে

সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারে জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।

বয়নামা কাকে বলে

১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত সম্পত্তির বিবরণ সংবলিত যে সনদ দেন তা বায়নামা নামে পরিচিত। বায়নামায় নিলাম ক্রেতার নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলি লিপি থাকে।

কোনো নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে ক্রেতার অনুকূলে অবশ্যই বায়নামা দিতে হবে।যে তারিখে নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হয় বায়নামায় সে তারিখ উল্লেখ করতে হয়।

জমাবন্দি কি

জমিদারি আমলে জমিদার বা তালুকদারের সেরেস্তায় প্রজার নাম, জমি ও খাজনার বিবরণী লিপিবদ্ধ করার নিয়ম জমাবন্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তহশিল অফিসে অনুরূপ রেকর্ড ব্যাখ্যা হয় এবং তা জমাবন্দি নামে পরিচিত।

দাখিলা কাকে বলে

সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম রশিদ (ফর্ম নং১০৭৭) প্রদান করা হয় তা দাখিলা বা খাজনার রশিদ নামে পরিচিত। দাখিলা কোনো স্বত্বের দলিল নয়, তবে তা দখল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করে।

DCR কাকে বলে

ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।

কবুলিয়ত কাকে বলে

সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।

ফারায়েজ কাকে বলে

ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে।

ওয়ারিশ কাকে বলে

ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী। ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিস বলে।

হুকুমনামা কাকে বলে

আমলনামা বা হুকুমনামা বলতে জমিদারের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্ত নেয়ার পর প্রজার স্বত্ব দখল প্রমাণের দলিলকে বুঝায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে জমিদার কর্তৃক প্রজার বরাবরে দেয়া জমির বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নির্দেশপত্রই আমলনামা।

জমা খারিজ কি

জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।

মৌজা কাকে বলে

জরিপ / ক্যাডষ্টাল জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক। বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্নতি করা হয়েছে। আমি বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।। এক বা একাদিক গ্রাম বা পাড়া নিয়ে একটি মৌজা ঘঠিত হয়।

আমিন কাকে বলে

ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তুত ও ভূমি জরিপ কাজে নিজুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।

কিস্তোয়ার কাকে বলে

ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তুত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।

সিকস্তি কাকে বলে

নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত। সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন

পয়ন্তি কাকে বলে

নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে বিভিন পরিমাপ পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।পরিমাপের এই মাপ গুলো অ্ইআনাদের জানা উচিত। কারন এগুলো সামাদের প্রত্যাহিক জিবনে কাজে লাগে।দিক বিবেচনা করেই যাচাইকৃত তথ্য দ্বারা এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।

আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে তার সম্পর্কে আপনি ধারণা পেয়েছেন।যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে তারাও এই বিষয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে।

এছাড়াও আরো অন্যান্য আর্টিকেল গুলো যেমন বিজ্ঞান ভিত্তিক, সাধারণ জ্ঞানমূলক , চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য, বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী,বিভিন্ন আবিষ্কার ও আবিষ্কারক, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।

কারণ এ ধরনের আর্টিকেলগুলো আমরা নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি।আর এই পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন মতামত কিংবা কোন পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন। যাতে করে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। আরো অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকে এখানে শেষ করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

পরিশেষে আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url