ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

অর্থনীতিতে ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক বিষয়টি অনেক গুরুত্বপুর্ণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে ও এর পার্থক্য গুলো কি কি
ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

ভুমিকা

অর্থনীতিবিদ পল. এ. স্যামুয়েলসন যথার্থই বলেন, “ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে কোনো মৌলিক বিরোধ নেই। উভয়ই সম্পূর্ণরূপে অপরিহার্য"। ("There is really no opposition between Micro and Macro-economics, Both are absolutely vital."- Р. А. Samuelson)।

দেশের অর্থব্যবস্থার সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণের জন্য ব্যষ্টিক অর্থনীতি বা সামষ্টিক অর্থনীতি কোনটিই এককভাবে যথেষ্ট নয়; বরং দেশের অর্থনৈতিক সমস্যাবলির বিচার-বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন ও তার সমাধানের জন্য অর্থনীতির ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক উভয় প্রকার বিশ্লেষণই প্রয়োজন এবং তাদের মধ্যে সমন্বয় আবশ্যক।

সুতরাং আধুনিক অর্থব্যবস্থায় ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক উভয় প্রকার অর্থনীতির পারস্পরিক গুরুত্ব অনস্বিকার্য।

ব্যষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

'ব্যষ্টিক' এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো 'Micro'। প্রাচীন গ্রীক শব্দ 'Mikros' হতে ইংরেজি 'Micro' শব্দটির উৎপত্তি। আভিধানিক অর্থে 'মাইক্রো' (Micro) শব্দটির অর্থ হলো ক্ষুদ্র অর্থনীতির যে শাখায় বিভিন্ন ক্ষুদ্র অংশের বা এককের অর্থনৈতিক আচরণ বিশ্লেষণ করা হয় তাকেই 'ব্যষ্টিক অর্থনীতি' (Micro economics) বলে।
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থনীতির ক্ষুদ্রত্বের দিক্ বা খণ্ডত্বের দিক আলোচনা করা হয়। ব্যষ্টিক অর্থনীতি হলো অর্থ ব্যবস্থার অংশ বিশেষের আলোচনা। অর্থনীতিবিদ হেণ্ডারসন ও কুয়ান্ট-এর মতে, “ব্যষ্টিক অর্থনীতি হলো ব্যক্তির এবং সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিবর্গের অর্থনৈতিক কার্যকলাপের আলোচনা।"

(Quandt) অধ্যাপক মরিস ডব বলেন, "অর্থনীতির অণুবীক্ষণিক (Microscopic) অবলোকন ও বিশ্লেষণই হলো ব্যষ্টিক অর্থনীতি।"অধ্যাপক ও. এম. এমোস এর মতে, “ব্যষ্টিক অর্থনীতি হলো অর্থনীতির একটি শাখা- যা অর্থনীতির এক একটি অংশ আলোচনা করে।"

সামষ্টিক অর্থনীতি কাকে বলে

'সামষ্টিক'-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Macro। প্রাচীন গ্রীক শব্দ Makros হতে ইংরেজি Macro শব্দটির উৎপত্তি। আভিধানিক অর্থে 'ম্যাক্রো' (Macro) শব্দটির অর্থ হলো বৃহৎ। সামষ্টিক অর্থনীতিতে কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে স্বতন্ত্রভাবে আলোচনা না করে দেশের অর্থ ব্যবস্থা সম্পর্কে সামগ্রিকভাবে আলোচনা করা হয়।
অর্থাৎ অর্থনীতির বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে একক বা খণ্ড খণ্ডভাবে আলোচনা না করে সমষ্টিগতভাবে বিশ্লেষণ করা হয়। সামষ্টিক অর্থনীতির মূল লক্ষ্য হলো অর্থনৈতিক ব্যবস্থার সামগ্রিক বিশ্লেষণ। সামষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থ ব্যবস্থার কোনো একক যেমন একজন ভোক্তা বা ক্রেতার আচরণ, একটি ফার্ম বা একটি শিল্পের ভারসাম্য,

একটি উপাদানের দাম নির্ধারণ ইত্যাদি আলোচনার পরিবর্তে সমগ্র অর্থ ব্যবস্থা কিভাবে কাজ করে তাই আলোচনা করে।অধ্যাপক বোল্ডিং-এর মতে, “পৃথক পৃথক পরিমাণের পরিবর্তে এদের সমষ্টি; ব্যক্তিগত আয়ের পরিবর্তে জাতীয় আয়, বিভিন্ন দ্রব্যের দামের পরিবর্তে সাধারণ দামস্তর; ব্যক্তিগত উৎপাদনের পরিবর্তে জাতীয় উৎপাদনই হলো সামষ্টিক অর্থনীতির প্রতিপাদ্য বিষয়।"

অর্থনীতিবিদ জি. এ্যাকলে (G. Ackley) এর মতে, “সামষ্টিক অর্থনীতি বৃহদায়তন পরিবেশে অর্থনৈতিক কার্যক্রম সম্পর্কে আলোচনা করে।"অর্থনীতিবিদ ও. এম. এমোস এর মতে, “সামষ্টিক অর্থনীতি হচ্ছে অর্থনীতির একটি শাখা যা সমগ্র অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা করে।"

সংক্ষেপে বলা যায়, অর্থনীতির যে শাখায় একটি অর্থব্যবস্থার সামগ্রিক আচার-আচরণ বিশ্লেষণ করা হয় তাকে 'সামষ্টিক অর্থনীতি"।

ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে পার্থক্য

ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতি হলো আধুনিক অর্থশাস্ত্রের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা। তবে লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও বিশ্লেষণগত দৃষ্টিকোণ থেকে এ দুয়ের মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে পার্থক্যগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো:

পার্থক্যের বিষয়

১। সংজ্ঞাগত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতি
অর্থনীতির যে শাখায় অর্থব্যবস্থার একক বা অংশবিশেষের আলোচনা করা হয় তাকে 'ব্যষ্টিক অর্থনীতি' বলে।
সামষ্টিক অর্থনীতি
অর্থনীতির যে শাখায় অর্থনৈতিক কার্যক্রম সমষ্টিগত বা সামগ্রিকভাবে আলোচনা করা হয় তাকে 'সামষ্টিক অর্থনীতি' বলে।

২। শব্দগত পার্থক্য
'ব্যষ্টিক' এর ইংরেজি প্রতিশব্দ 'Micro' এর অর্থ হলো 'ক্ষুদ্র'।
সামষ্টিক এর ইংরেজি প্রতিশব্দ 'Macro' এর অর্থ হলো 'বৃহৎ” বা 'বিশাল'।

৩। পরিধিগত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে বিভিন্ন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কার্যাবলি পৃথকভাবে আলোচনা করা হয়। এ জন্য ব্যষ্টিক অর্থনীতির আওতা বা পরিধি অপেক্ষাকৃত সংকীর্ণ।সামষ্টিক অর্থনীতিতে অর্থব্যবস্থার কার্যাবলি সামগ্রিকভাবে আলোচনা করা হয়। এ কারণে সামষ্টিক অর্থনীতির পরিধি অপেক্ষাকৃত ব্যাপক ও বিস্তৃত।

৪। চলকের পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যবহৃত চলকগুলো অর্থব্যবস্থার এককগুলোর সাথে সম্পর্কিত। যেমন-ভোক্তার আয়, ফার্মের উৎপাদন ইত্যাদি। সামষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যবহৃত চলকগুলো সমগ্র অর্থব্যবস্থার সাথে সম্পর্কযুক্ত। যেমন-জাতীয় আয়, সামগ্রিক চাহিদা, সামগ্রিক যোগান ইত্যাদি।

৫। ভারসাম্য পদ্ধতিগত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে কোনো ব্যক্তি বা ফার্মের আচরণ বিশ্লেষণে 'আংশিক ভারসাম্য' পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।সামষ্টিক অর্থনীতিতে চলকসমূহের আচরণ বিশ্লেষণের জন্য সামগ্রিক ভারসাম্য পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়।

৬। চলকসমূহের আন্তঃ সম্পর্কজনিত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যবহৃত চলকসমূহের মধ্যে কোনো আন্তঃসম্পর্ক থাকে না।সামষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যবহৃত চলকসমূহ একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কযুক্ত অর্থাৎ পরস্পরের মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক থাকে।

৭। বিশ্লেষণ ভিত্তিক পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে আলোচনার বিষয়বস্তুকে অতি সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করা হয়।সামষ্টিক অর্থনীতিতে আলোচনার বিষয়বস্তুকে সামগ্রিকভাবে বিশ্লেষণ করা হয়।

৮। যুক্ত চলকজনিত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে চলকসমূহ আলাদা আলাদাভাবে অর্থনীতির এক একটি এককের সাথে সম্পর্কিত।
সামষ্টিক অর্থনীতিতে অনেক চলক আছে যেগুলো দুই বা ততোধিক চলকের যুক্তফল। যেমন-জাতীয় আয় হচ্ছে ভোগব্যয় ও বিনিয়োগ ব্যয়ের সমষ্টি (Y=C+1)।

৯। অনুমিত শর্তভিত্তিক পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে কোনো চলকের মান নির্ণয়ের সময় অনুমিত শর্ত হিসেবে অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত বা স্থির বিবেচনা করা হয়।সামষ্টিক অর্থনীতিতে কোনো চলকের মান নির্ণয়ের সময় কোনো অনুমিত শর্ত বিবেচনার প্রয়োজন হয় না।

১০। মডেলের পার্থক্য
ব্যষ্টিক মডেল অর্থনীতির এক একটি এককের সাথে সম্পর্কিত।সামষ্টিক মডেল সমগ্র অর্থব্যবস্থার সাথে সম্পর্কিত।

১১। চলকের মানজনিত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যবহৃত চলকসমূহের মান অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র। যেমন-ব্যষ্টিক অর্থনীতিতে 'আয়' বলতে ব্যক্তিগত আয়কেই বুঝায়।সামষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যবহৃত চলকসমূহের মান অপেক্ষাকৃত ব্যাপক বা বৃহৎ। যেমন-সামষ্টিক অর্থনীতিতে 'আয়' বলতে জাতীয় আয়কেই বুঝায়।

১২। অর্থনীতির চিত্রজনিত পার্থক্য
ব্যষ্টিক অর্থনীতির আলোচনায় দেশের অর্থনীতির আংশিক বা খণ্ডিত চিত্র পাওয়া যায়।সামষ্টিক অর্থনীতির আলোচনায় দেশের অর্থনীতির পূর্ণাঙ্গ বা সার্বিক চিত্র পাওয়া যায়।

ওপরের আলোচনা থেকে দেখা যায় যে, ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে কোনো মৌলিক বিরোধ নেই; বরং একে অপরের পরিপূরক।

ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির পারস্পরিক গুরুত্ব

Relative Importance of Micro and Macro Economics আধুনিক অর্থশাস্ত্রের আলোচনায় ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক উভয় প্রকার অর্থনীতিই গুরুত্বপূর্ণ। ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতির পারস্পরিক গুরুত্ব সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো:

(১) ব্যষ্টিক অর্থনীতি কোনো ব্যক্তিবিশেষ বা প্রতিষ্ঠান বিশেষের কার্যাবলি আলোচনা করে। পক্ষান্তরে, সামষ্টিক অর্থনীতি দেশের অর্থব্যবস্থার সামগ্রিক বিশ্লেষণ করে। অর্থনীতির পূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণের জন্য ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক উভয় প্রকার বিশ্লেষণই প্রয়োজন।

(২) অর্থনীতির ব্যষ্টিক বিশ্লেষণ ছাড়া কোনো সমস্যার মূলে প্রবেশ করা যায় না। আবার, সামষ্টিক বিশ্লেষণ ছাড়া কোনো সমস্যার সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব হয় না। যেমন-কোনো দেশের মোট জাতীয় উৎপাদন আলোচনা করতে হলে বিভিন্ন ফার্ম বা উৎপাদক প্রতিষ্ঠানের কার্যাবলি পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। সুতরাং অর্থনীতির পূর্ণাঙ্গ আলোচনার স্বার্থেই ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক উভয় প্রকার অর্থনীতির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

(৩) কোনো দেশের অর্থনীতির পূর্ণ চিত্র পেতে হলে ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক উভয় প্রকার বিশ্লেষণই প্রয়োজন। কারণ, অনেক সময় দেখা যায়, অর্থব্যবস্থার অংশ বিশেষের আলোচনার ক্ষেত্রে যা প্রযোজ্য সামগ্রিক বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য নাও হতে পারে।

যেমন-অর্থনৈতিক সংকটের সময় ব্যক্তিবিশেষের জন্য সঞ্চয় বাঞ্ছনীয় হলেও সামগ্রিকভাবে তা দেশের সংকটকে আরো তীব্র করে তোলে। এ জন্য ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে সমন্বয় প্রয়োজন হয়।

(৪) ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতি পরস্পরের প্রতিযোগী নয়, বরং একে অপরের পরিপূরক। ব্যষ্টির যোগফল হলো সমষ্টি,আবার সমষ্টির অংশ হলো ব্যষ্টি। ব্যষ্টিক বিশ্লেষণ ছাড়া যেমন সামষ্টিক বিশ্লেষণ সম্ভব নয়; তেমনি সামষ্টিক বিশ্লেষণ ছাড়া ব্যষ্টিক বিশ্লেষণ পূর্ণতা লাভ করে না। সুতরাং ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতি একে অপরের পরিপূরক।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে ব্যাষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।বর্তমানে এর ব্যাপ্তি অনেক তাই এই সম্পর্কে জানা খুব জরুরি। সেইদিক বিবেচনা করেই যাচাইকৃত তথ্য দ্বারা এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।

আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে তার সম্পর্কে আপনি ধারণা পেয়েছেন।যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে তারাও এই বিষয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে।

এছাড়াও আরো অন্যান্য আর্টিকেল গুলো যেমন বিজ্ঞান ভিত্তিক, সাধারণ জ্ঞানমূলক , চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য, বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী,বিভিন্ন আবিষ্কার ও আবিষ্কারক, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।

কারণ এ ধরনের আর্টিকেলগুলো আমরা নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি।আর এই পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন মতামত কিংবা কোন পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন। যাতে করে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। আরো অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকে এখানে শেষ করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

পরিশেষে আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url