জীবন বীমা কাকে বলে
বর্তমান সময়ে জীবন বীমা সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। কারন প্রত্যেক মানুষই চায় তার ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন সুরক্ষিত থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিৎ জীবন বীমা কাকে বলে ,কত প্রকার ,এর সুবিধা অসুবিধে গুলো কি কি সে সম্পর্কে জানা।
যেখানে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে ভিত্তিতে নির্দিষ্ট অর্থ পান। তারা জনগণের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো বিনিময় প্রদান করে, কোন ব্যক্তি মারা গেলে বা কোন ব্যক্তির রাস্তায় দুর্ঘটনা হলে।জীবন বীমায় তাৎক্ষণিক ও বিলম্বে সুদের ব্যবস্থা আছে।
খ) পলিসির মেয়াদ পর্যন্ত বীমা গ্রহিতা বেঁচে থাকলে মেয়াদ শেষে যথারীতি আজীবনের জন্য পেনশন দেয়া হয়। তবে পেনশন শুরুর ১০ (দশ) বছরের মধ্যে যে কোন সময় বীমা গ্রাহকের মৃত্যু হলে ১০ (দশ) বছরের বাকী সময়ের প্রাপ্য পেনশনের টাকা বীমার মনোনীতকে পেনশন আকারে দেয়া হয়।
আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে এ সম্পর্কে আপনি ধারণা পেয়েছেন।যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে তারাও এই বিষয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে।
ভুমিকা
বীমা একটি চুক্তি যাতে নির্দিষ্ট প্রিমিয়ামের বিনিময়ে জনগণের জীবন ও সম্পত্তির আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি গ্রহণ করা হয়। বীমা প্রতিষ্ঠানসমূহ দুই শ্রেণিতে জনগণের জীবন এবং সম্পত্তি ও দায়ের আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি গ্রহণ করে থাকে।লাইফ বীমা প্রতিষ্ঠান মানুষের জীবনের। ক্ষতির ঝুঁকি গ্রহণ করে এবং নন-লাইফ বীমা প্রতিষ্ঠান মানুষের সম্পত্তি ও দায়ের ক্ষতির ঝুঁকি গ্রহণ করে।
জীবন বীমা কাকে বলে
জীবন বীমা এমন একটি চুক্তি যেখানে বীমা প্রতিষ্ঠান এই মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে বীমা গ্রহীতার মৃত্যু হলে কিংবা বিমার মেয়াদপূর্তি হলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বীমা গ্রহীতা অথবা তার নির্ধারিত উত্তরা- ধিকারীকে প্রদান করবে।এ বিমার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হলো- কর্মজীবনে অকাল মৃত্যুতে পরিবারের জন্য আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করা, সেইসাথে অবসর জীবনের জন্য আমরণ পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়।
জীবন বীমা কেন প্রয়োজন
চলুন নিম্নে পয়েন্ট আকারে জেনে নেওয়া যাক জীবন বীমা কেন প্রয়োজন
- ব্যক্তি ও পরিবারের জন্য জীবন বীমার প্রয়োজনীয়তা
- বীমা আর্থিক নিশ্চয়তা ও নিরাপত্তা প্রদান করে।
- ঝুঁকি ও ক্ষতি বন্টন করে।
- দক্ষতা বৃদ্ধি করে।
- ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতি সাধিত হয়।
- সঞ্চয় গড়ে তোলে।
- সন্তানদের বিবাহ ও লেখাপড়ার খরচ বহনে সহায়তা করে।
- ধারে বাসস্থান ক্রয়ে সাহায্য করে।
- ঋণ পরিশোধে সহায়তা করে।
- বীমার মাধ্যমে বন্ধকী সম্পত্তি পুনরুদ্ধার করা যায়
- বীমা বৃদ্ধ বয়সের আর্থিক অবলম্বন।
- কোনো না কোনো কারণে ব্যবসায় ক্ষতির সম্ভাবনাকে ব্যবসায় ঝুঁকি বলে। ঝুঁকি ছাড়া কোনো ব্যবসা হয় না। প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম নানান কারণে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। যেমনঃ ঝড়, বন্যা, সাইক্লোন, অতিবৃষ্টি, চুরি-ডাকাতি, অপহরণ এবং অগ্নি, নৌ, রেল ও মটর দূর্ঘটনা ইত্যাদি। এসকল ঝুঁকি পরিহার কিংবা কমানোর ক্ষেত্রে বিমাকরণ একটি উত্তম এবং প্রয়োজনীয় মাধ্যম।
জাতীয় উন্নয়নে বীমার প্রয়োজনীয়তা
চলুন নিম্নে পয়েন্ট আকারে জেনে নেওয়া যাক জাতীয় উন্নয়নে বীমার প্রয়োজনীয়তা
- বীমা বিনিয়োগের জন্য তহবিল সৃষ্টি করে।
- প্রবাসীদের নিকট বীমা সেবা প্রদান করে।
- কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করে।
- দারিদ্র্যবিমোচনে সহায়তা করে।
- মুদ্রাস্ফীতি রোধ করে।
- বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে।
- মূলধন সৃষ্টি করে।
- নতুন শিল্পের বিকাশ ঘটায়।
- সামাজিক নিরাপত্তা বিধান করে।
বীমা করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়
চলুন নিম্নে পয়েন্ট আকারে জেনে নেওয়া যাক বীমা করলে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়
- বীমাগ্রাহক ভবিষ্যত আর্থিক অনিশ্চয়তার চিন্তা থেকে মুক্ত হবে।
- সরকার অনুমোদিত বিনিয়োগ বিধায় আয়কর রেয়াতের সুবিধা পাবে।
- মেয়াদ শেষে বীমাগ্রাহকের আয় দিয়ে বড় লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে।
- দারিদ্রের কষাঘাত ও বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে।
- বীমাগ্রহীতার প্রিমিয়াম প্রদানের প্রতিদান স্বরূপ বীমাকারী প্রতিষ্ঠান ঝুঁকি গ্রহণ করে।
- জীবন বীমার নির্ধারিত মেয়াদ শেষে অথবা দুর্ঘটনা সংঘটিত হলে। বীমাগ্রহীতাকে এবং বীমাগ্রহীতার মৃত্যুতে তার মনোনীতক অথবা মনোনীতকের অভিভাবককে আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়।
- বীমাকারী ও বীমাগ্রহীতা পরস্পর আইন সম্মতভাবে পরস্পরের প্রতি দায়বদ্ধ।
- জীবন বীমায় পেনশন পলিসিতে বীমাগ্রহীতার শেষ বয়সে বার্ষিক নির্দিষ্ট হারে আর্থিক সুবিধা প্রদান করা হয়।
- বীমাগ্রাহকের জীবদ্দশায় কিংবা অবর্তমানে জীবনের যে কোন দূরবস্থায় ঝুঁকি গ্রহণ করে।
- বিশেষ পলিসিতে প্রতি ২/৩/৪ বছর অন্তর গ্রাহকের জমাকৃত টাকা থেকে আর্থিক সুবিধা হিসেবে বীমা অংকের অংশবিশেষ গ্রাহককে প্রদান করে এবং সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% বিনিয়োগ সুবিধা।
- শিডিউল অনুযায়ী ন্যূনতম ২ বছর বীমা চালানোর পর গ্রাহক সমর্পণ মূল্য অর্জন করে।
- অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে সাহায্য ও মুনাফা বন্টন করা হয়।
- ব্যক্তিগত ও পারিবারিক ঝুঁকি গ্রহণের নিশ্চয়তা প্রদান করে।
- সঞ্চয়বৃদ্ধি, তহবিল গঠন ও বিনিয়োগের মাধ্যমে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা।
বীমা কত প্রকার
বর্তমান সমাজে প্রধানত দু'ধরনের বিমা প্রতিষ্ঠান কাজ করে। যার একটি জীবন বিমা (Life Insurance) ও অন্যটি হলো সাধারণ বিমা। যাকে আবার সম্পত্তি বিমা অথবা দূর্ঘটনা বিমা হিসেবেও উল্লেখ করা হয়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম কয়েকটি বিমা হলো- অগ্নি বিমা, নৌ বিমা, দূর্ঘটনা বিমা, স্বাস্থ্য বিমা, যানবাহন বিমা, সম্পত্তি বিমা ইত্যাদি।জীবন বীমা কাকে বলে
জীবন বীমা এমন একটি চুক্তি যেখানে বীমা প্রতিষ্ঠান এই মর্মে নিশ্চয়তা প্রদান করে যে বীমা গ্রহীতার মৃত্যু হলে কিংবা বিমার মেয়াদপূর্তি হলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বীমা গ্রহীতা অথবা তার নির্ধারিত উত্তরা- ধিকারীকে প্রদান করবে।এ বিমার অন্যতম প্রধান আকর্ষণ হলো- কর্মজীবনে অকাল মৃত্যুতে পরিবারের জন্য আর্থিক নিরাপত্তা বিধান করা, সেইসাথে অবসর জীবনের জন্য আমরণ পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়।
বিমার বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলো-
সাধারণ বিমা কাকে বলে
জীবনবীমা ব্যতীত অন্যান্য সকল বিমা পলিসিগুলিকে সাধারণ বীমা পলিসি হিসাবে গণ্য করা হয়।এপর্যায়ে বহুল পরিচিত ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণবিমার বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হলো-
অগ্নি বিমা কাকে বলে
যে চুক্তির দ্বারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অগ্নিজনিত ক্ষতির জন্য বিমাগ্রহীতাকে বিমাকারী নির্দিষ্ট প্রিমিয়ামের বিনিময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়, তাকে অগ্নি বিমা বলে।সামুদ্রিক বীমা কাকে বলে
নৌপথে পরিচালিত জাহাজ, জাহাজের পণ্য বীমাপত্রে উল্লেখিত বিপদ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হলে বীমাকারী ক্ষতিপূরণের নিশ্চয়তা দিয়ে যে চুক্তি সম্পাদন করে তাকে নৌ বীমা/সামুদ্রিক বীমা বলে।যানবাহন বীমা কাকে বলে
যানবাহন বীমা হচ্ছে জলপথ, স্থলপথ ও আকাশপথে চলাচলকারী বাস, ট্রাক, ট্রেন পিকআপ, জিপগাড়ি, মোটরগাড়ি, জাহাজ প্রমোদতরী, লরি, বিমান সহ সব ধরণের পরিবহনের আকস্মিক দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতির বিপরীতে প্রতিদান প্রাপ্তির যে চুক্তি।লাইফ ইন্সুরেন্স কি হালাল
সহজাতভাবে বললে লাইফ ইন্সুরেন্স ইসলামে হারাম নয়। কিন্তু আজকাল প্রায় সকল লাইফ ইন্সুরেন্স সুদের সাথে জড়িত। সুতরাং সুদ ভিত্তিক জীবন বীমা ইসলামে হারাম। ইসলামে সুদ হল ১২ নম্বর বড় পাপ। এখানে ইন্সুরেন্স কোম্পানিগুলো আপনার সহ হাজার হাজার মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে ব্যাংকে বা অর্থ ভিত্তিক উপকরণে রেখে দেয়।যেখানে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে ভিত্তিতে নির্দিষ্ট অর্থ পান। তারা জনগণের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো বিনিময় প্রদান করে, কোন ব্যক্তি মারা গেলে বা কোন ব্যক্তির রাস্তায় দুর্ঘটনা হলে।জীবন বীমায় তাৎক্ষণিক ও বিলম্বে সুদের ব্যবস্থা আছে।
কেননা বীমা কোম্পানি গ্রাহককে বা তার উত্তরাধিকারকে বা অনুমোদিত ব্যক্তিকে জমা কৃত অর্থের চেয়ে বেশী প্রদান করবে, ফলে তা তাৎক্ষণিক সুদের পর্যায়ভুক্ত গণ্য হবে। আর এই প্রদানটি নির্দিষ্ট একটি সময় অতিবাহিত হওয়ার পর দেয়ার কারণে তা বিলম্ব সুদেরও অন্তর্ভুক্ত হবে। আর উভয় প্রকার সুদ হারাম। সুতরাং জীবন বিমা হারাম।
জীবন বীমার সুবিধাসমূহ কি কি
মেয়াদী বীমার ক্ষেত্রে- যে কোন মেয়াদের পলিসির ক্ষেত্রে এক কিস্তি প্রিমিয়াম পরিশোধ করে মৃত্যুবরণ করলেও সম্পূর্ণ বীমা অংক ফেরত দেয়া হয়।
- মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত জীবন বীমাগ্রহিতা বেঁচে থাকলে বীমা অংক লাভ সহ (লাভযুক্ত বীমার ক্ষেত্রে) ফেরত পাওয়া যায়।
- প্রিমিয়াম নিয়মিত জমাকরণ সাপেক্ষে মেয়াদ পূর্তির পূর্বে যে কোন সময় বীমা গ্রহিতার মৃত্যুতে সম্পূর্ণ বীমাঅংক মনোনীতককে পরিশোধ করা হয়। লাভযুক্ত পলিসির ক্ষেত্রে অর্জিত বোনাস প্রদান করা হয়।
- সহযোগী বীমার (এডিবি/পিডিএবি) সুবিধা নেয়া থাকলে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যুতে বীমা অংকের দ্বিগুণ টাকা পরিশোধ করা হয়।
- দূর্ঘটনাজনিত অঙ্গহানির বা অসুস্থতাজনিত স্থায়ী অক্ষমতার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত সুবিধাদি পাওয়া যায়:
ক) কোন বীমাবৃত ব্যক্তির দূর্ঘটনাজনিত কারণে অঙ্গহানি ঘটলে বা আঘাতপ্রাপ্ত অঙ্গ স্থায়ীভাবে অকেজো হয়ে গেলে আনুপাতিক হারে চুক্তিকৃত টাকা পরিশোধ করা হয়।
খ) মেয়াদের মধ্যে দূর্ঘটনাজনিত বা অসুস্থতার কারণে স্থায়ীভাবে কর্মঅক্ষম হয়ে গেলে বীমা অংক এককালীন অথবা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত ভাতা হিসেবে পরিশোধ করা হয়।
- প্রত্যাশিত কিস্তি বীমার ক্ষেত্রে মেয়াদ চলাকালীন প্রাপ্য বীমা অংক (এস.বি) উত্তো- লনের পরও বীমা গ্রহিতার মৃত্যু হলে সম্পূর্ণ বীমা অংক নমিনীকে প্রদান করা হয়।
- শিশু নিরাপত্তা বীমার ক্ষেত্রে - প্রিমিয়াম দাতার মৃত্যুতে মাসিক ভাতা প্রদানেরপাশাপাশি মেয়াদপূর্তিতে অর্জিত বোনাসসহ সম্পূর্ণ বীমা অংক পরিশোধ করা
- পেনশন পলিসির ক্ষেত্রে:
ক) মেয়াদের মধ্যে বীমা গ্রহিতার মৃত্যুতে মনোনীতককে বার্ষিক পেনশনের ১০ (দশ) গুণ অর্থ প্রদান করা হয়।
খ) পলিসির মেয়াদ পর্যন্ত বীমা গ্রহিতা বেঁচে থাকলে মেয়াদ শেষে যথারীতি আজীবনের জন্য পেনশন দেয়া হয়। তবে পেনশন শুরুর ১০ (দশ) বছরের মধ্যে যে কোন সময় বীমা গ্রাহকের মৃত্যু হলে ১০ (দশ) বছরের বাকী সময়ের প্রাপ্য পেনশনের টাকা বীমার মনোনীতকে পেনশন আকারে দেয়া হয়।
- দুই বা তদুর্দ্ধ বছর পলিসি চালানোর পর আর্থিক প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০ শতাংশ ঋণ উত্তোলনের সুযোগ রয়েছে।
- প্রিমিয়ামের টাকার উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায় এবং বীমার টাকা আয়কর
জীবন বীমা প্রিমিয়াম কাকে বলে
বীমা চুক্তিতে বিমাকারী ঝুঁকি বহনের অর্থ প্রদানের যে নিশ্চয়তা দেয় তার বিপক্ষে বীমাগ্রহীতা যে অর্থ প্রদান করে, তাকে প্রিমিয়াম বলে।এটি হলো বীমাকারী কর্তৃক ঝুঁকি বহনের বিনিময় মূল্য। এর অর্থ বীমাগ্রহীতা বীমাকারী কে প্রদান করে।চুক্তি অনুযায়ী এটি একবার বা কিস্তিতে প্রদত্ত হতে পারে।লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক উপরোক্ত আর্টিকেলটিতে জীবন বীমা বা লাইফ ইন্সুরেন্স সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এ সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত, কারন এগুলো সামাদের প্রত্যাহিক জিবনে কাজে লাগে।সেই দিক বিবেচনা করেই যাচাইকৃত তথ্য দ্বারা এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে এ সম্পর্কে আপনি ধারণা পেয়েছেন।যদি আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এটি আপনি আপনার বন্ধু-বান্ধব কিংবা সহপাঠীদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে তারাও এই বিষয় সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারে।
এছাড়াও আরো অন্যান্য আর্টিকেল গুলো যেমন বিজ্ঞান ভিত্তিক, সাধারণ জ্ঞানমূলক , চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য, বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনী,বিভিন্ন আবিষ্কার ও আবিষ্কারক, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।
কারণ এ ধরনের আর্টিকেলগুলো আমরা নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি।আর এই পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন মতামত কিংবা কোন পরামর্শ থাকে তাহলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন। যাতে করে অন্যরা উপকৃত হতে পারে। আরো অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়ার আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকে এখানে শেষ করছি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
পরিশেষে আর্টিকেলটি সম্পন্ন করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ💚।
বিপ্লব আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রত্যেকটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়
comment url